-
হ্যা সমস্যা হবে!! আসলে যাদের মাসিক অনিয়মিত হয় তাদের প্রতিমাসে নিয়মিত ঋতুস্রাব হয় না। এক মাসে রক্তপাত হলে হয়তো আরেক মাসে হয় না। অনেকের ক্ষেত্রে দুই-তিন মাস পরপর মাসিক হয়ে থাকে।
-
মাসিক বেশি সময় ধরে স্থায়ি হয়। কখনো অল্প রক্তপাত হয় আবার কখনোও বেশি হয়।
-
সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
-
অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হতে পারে।
-
এ ছাড়া মেজাজ খিটখিটে থাকা এবং অস্বস্তিবোধ তৈরি হয়।
অনিয়মিত মাসিক হলে উপরোক্ত সমস্যা গুলো দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে আপনার স্ত্রীকে
-
শরীরের ওজন সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
-
মানসিক চাপ মুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে।
-
পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।
-
আয়রন জাতীয় খাবার খেতে হবে যাতে শরীরে পরিমিত পরিমাণে রক্ত থাকে।
টক জাতীয় ফল বিশেষ করে তেঁতুল মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে থাকে। চিনি মেশানো পানিতে তেঁতুল এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর এর সাথে লবণ, চিনি এবং জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এটি দিনে দুই বার পান করুন। এটি আপনার অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করে দেবে।
আপনি যদি প্রায়ই অনিয়মিত মাসিক সমস্যায় ভুগে থাকেন, তবে বুঝতে হবে আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করার সময় হয়ে এসেছেন। আনারস অনেক সময় অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করে তাই আনারস খাবেন।
আঙুর ফলও পিরিয়ড রেগুলার করার জন্য খুবই কার্যকরী। প্রতিদিন আঙুরের জুস খেলে বা খাবারের তালিকায় আঙুর থাকলে ভবিষ্যতে মাসিক নিয়মিত রাখতে সহায়তা করে। গাজরে রয়েছে প্রচুর বেটা ক্যরোটিন, যা মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে। এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর শাস রূপচর্চার পাশাপাশি মাসিক নিয়মিত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যারা অযথাই টেনশন বেশি করে তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি হয়। কলা, তিল, তিসি বীজ, সবুজ শাকসবজি বেশি করে খাওয়া উচিত। প্রতিদিন ১০-১২ গ্লাস পানি পান করা উচিত। পিরিয়ডের সময় হরমনের অনুপাত ঠিক থাকে না। তাই পিরিয়ড পিছিয়ে যায়। যখনই পিরিয়ড পিছিয়ে যায় তখনই আপনি খেতে পারেন দুধ যা পিরিয়ডের অনুপাত ঠিক রাখে। এবং পরিহার করবেন তেলজাতীয় খাবার ও ডিমের কুসুম