ভুলেও আত্মহত্যার কথা ভাববেন না। মাথা ঠান্ডা রাখুন। এমতাবস্থায় তাদের যে অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে তার প্রমান সংগ্রহ করুন। তারপর মেয়েটির পিতামাতা,আপনার পিতামাতা,আর কিছু গন্যমান্য ব্যক্তিকে বিষয়টা খুলে বলুন এবং প্রমান দেখাবেন। এরপর যা করার তারাই করবে। আপনি যদি এটা না করেন তবে সমস্যা বাড়তেই থাকবে অথাৎ তারা অবৈধ কার্য চালিয়ে যাবে আর অন্যদিকে আপনি ধুকে ধুকে কান্না করবেন ও মরার কথা ভাববেন। তাই সব কিছু বাদ দিয়ে এখন আপনি তাদের অবৈধ সম্পর্কের প্রমান সংগ্রহ করুন।(পারলে ভিডিও করবেন)
আত্মহত্যা করার প্রয়োজন নেই। আমার যতদূর বিশ্বাস আপনি তাদের কে ভুল বুজতেছেন। তাই আপনি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখুন আসলে আপনার ধারনা সঠিক কি না? যদি সঠিক হয় তাহলে প্রমাণ সংগ্রহ করুন। তারপর আপনার স্ত্রী, ভাই, মা ও বাবা কে নিয়ে আলোচনা করুন। ব্যাপার টা অন্য মানুষ কে না জানানো টায় উত্তম কারণ এটা আপনাদের পারিবারিক ব্যাপার। এছাড়া আপনার ভাই এর সাথে আলোচনা করেও সমাধান করতে পারেন।
ভাই জান ।।।এই সমাজে মেয়েদের যদি আল্লাহ প্রতি ভয় থাকতো তাহলে তারা এইসব কাজ কর্মে লিপ্ত হতো না গো ভাই।। দুনিয়ার একটা কুকুরকে বিশাস করবেন কিন্ত ভুলেও কোন দিন মেয়ে মানুসকে বিশাস করিয়েন না। ।সে হোক আপনার , মেয়ে আর জাই হোক না কেনো।ভাই আত্মহত্যা করা মহাপাপ। এ কাজ ভুলেও করিয়েন না।। আল্লাহ উপর ভরসা রাখুন। ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে আল্লাহ কাছে চান জাতে আল্লাহ আপনার স্ত্রী কে ভালো করে দেন। আর আপনি সব কুকর্মের ভিডিও বা ছবি সংগ্রহ করুন তা জেভাবে হোক ।আগুনে হেটেও যদি আপনাকে সংগ্রহ করতে হয় তাও করুন। তারপর পরিবারের গন্যমান্য সবাইকে জানান। তারপর তারা জা বিচার করবে তা মেনে নিবেন সব।। কিন্ত মেনে নেওয়ার পর একটাই দাবী রাখবেন যে আপনি আর আপনার স্ত্রী আলাদা বাসায় থাকবেন। আলাদা বাসা বলতে আপনার পরিবার যেখানে থাকে ঠিক তার থেকে দূরে। না হয় আপনার ভাই একটা মেয়ের জন্য আপনার জীবনের শত্রু হয়ে উঠবে ।আর হ্যা অবশ্যই মনে রাখবেন যে তালাক ইসলামে জায়েজ কাজ হলেও আল্লাহ একটাকে তুচ্ছ বলে ঘোষনা দিয়েছেন