আসসালামু আলাইকুম ।



আমি একটি বিষয় নিয়ে খুবই চিন্নিত , আজ কে সকালে আমার আম্মুর সাথে আমার এক মামার ব্যাপারে কথা বলছিলাম , আমার অই মামাটা শিরকি কাজ করে , তো কথাতে কথাতে আমি বলে ফেলি , আল্লাহ তায়ালা শিরকের গুনাহ মাফ করেন না , তারপর বলে ফেলি " আল্লাহ তায়ালা মরে গেলেও ঐ মামাটাকে ক্ষমা করবেন  না " নাউজুবিল্লাহ ।


পরে সাথে সাথে তউবা করি , নাউজুবিলাহ বলি ,


প্রশ্ন হচ্ছে আমার এই কাজকি শিরক হয়েছে ? আমরা কথায় কথায় বলি না " তুই মরে গেলেও পারবি না " এইভাবে ভুল করে বলে ফেলেছি ।


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

শিরক হচ্ছে আল্লাহর গুনাবলির সাথে কাউকে শরিক করা,,, আপনার মামার এরুপ আচরনে আপনি সতর্ক করতে পারেন, ,আপনি কি করে গ্যারেন্টি দেন যে মাফ করা হবে না,, যেখানে আল্লাহ বলেছেন তিনি কাজের কাজের জন্য কারো কাছে জবাব্দিহি করেন না,, তিনি যা ইচ্ছা তাহাই করেন,,

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MdAbuSayid

Call

আপনার কথা যথার্থ।যে আল্লাহ শিরককারিকে মরে গেলেও ক্ষমা করবেন না।তবে কাউকে সরাসরি এমন কথা না বলে তাকে তওবা করে দ্বিনের পথে ফিরে আসতে বলতে হবে।আর আপনার কথাগুলি বলা সঠিক হয়নি আবার শিরক ও হয়নি।তবে গিবত করার জন্য কবিরা গুনাহ হয়েছে।কারো অনুপস্থিতিতে তার দোষের কথা বলা গিবত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ কথা বা কাজে পরিণত না করা পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা আমার উম্মতের জন্য তাদের মনে কল্পনাগুলোকে মাফ করে দিয়েছেন। (সহীহ মুসলিম, হাদিস নম্বরঃ ২৩০) আল্লাহ তাআলা মরে গেলেও ঐ মামাটাকে ক্ষমা করবেন না। কথাটি শিরকের অন্তর্ভুক্ত। কেননা আল্লাহ তাআলা কখনো-ই মৃত্যুবরণ করবেন না। এখন লক্ষনীয় বিষয় যে, কথাটি কি স-জ্ঞানে বলেছেন নাকি মুখ ফসকে বেরিয়েছে? যদি মনের অজান্তেই বলে ফেলেন তাহলে শিরক হবেনা। আর সাথে সাথেই যখন তওবা করেছেন তাই নিশ্চিন্তে থাকুন। আল্লাহ তাআলা ক্ষমাশীল ও দয়ালু।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ