আল্লাহ তায়ালা বলেন,আমি ততক্ষণ না পর্যন্ত কোনো জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করি যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই জাতি তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করে(দুঃখিত যে আমি তথ্য সূত্র দিতে পারছি না)।তাই আপনার সেজন্য চেষ্টা থাকতে হবে।নিজের চেষ্টা না থাকলে হাজার দোয়া পড়েও কোনো লাভ নেই।শুধু দোয়া পড়লেই যদি ভাগ্য পরিবর্তন হতো তাহলে কেউ আর কষ্ট করতো না।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
ইসমে আযমের ফযীলতঃ ইসমে আযমের গুরত্ব হচ্ছে, এই নামে বা এই নামের ওসীলা দিয়ে আল্লাহকে ডাকলে বা তাঁর কাছে দুয়া করলে আল্লাহ সবচাইতে বেশি খুশি হন, এবং বান্দার দুয়া কবুল করে নেন। ইসমে আযমের উসীলা দিয়ে কোন দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেনঃ নবী (সাঃ) এক ব্যক্তিকে নামাযে তাশাহুদ ও দুরুদের পরে সালাম ফিরানোর আগে (দুয়া মাসুরা পড়ার সময়) এই দুয়া পড়তে শুনলেন। নবী (সাঃ) সাহাবাদেরকে বললেন, তোমরা কি জানো সে কিসের দ্বারা দুয়া করেছে? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল ভালো জানেন। তিনি বললেন, সেই মহান সত্ত্বার কসম যার হাতে আমার প্রান, নিশ্চয়ই এই ব্যক্তি আল্লাহর নিকট তাঁর “ইসমে আযম” বা সুমহান নামের উসীলায় দুয়া করেছে। “ইসমে আযমের” উসীলায় দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেন, আর কোনো কিছু চাইলে আল্লাহ তাকে তা দান করেন। আবু দাউদ, নাসায়ী, আহমাদ, বুখারীর আল-আদাবুল মুফরাদ, ত্বাবারানী ও ইবনে মান্দাহ “আত-তাওহীদ” গ্রন্থসহ (৪৪/২, ৬৭/১, ৭০/১-২), , আল্লাহ্ চাইলে সবকিছু করতে পারেন । তাইবলে তিনি আপনাকে অমরত্ব দিবেননা । আল্লাহর কাছে চাইবেন আপনার সাধ্য, আপনার যোগ্যতা মাফিক এবং সীমার মধ্যে ।