হারাম তো হারাম-ই। হারাম টাকা দিয়ে কোন জিনিস বানিয়ে রেখে ব্যবহার করলে যে গুনাহ, খেয়ে দেয়ে খরচ করলে-ও একই গুনাহ। তবে খাবারের ব্যাপারে বেশি গুরুত্বারোপ হয়েছে।
হে মানব মণ্ডলী! পৃথিবীর হালাল ও পবিত্র বস্তু- সামগ্রী ভক্ষণ কর। (সূরা বাকারা-১৬৮)
ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে
বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি দশ দিরহাম
দিয়ে কোনো বস্ত্র ক্রয় করে এবং সেই দশ
দিরহামের মধ্যে একটি দিরহামও হারাম হয়
তবে যতক্ষণ সেই বস্ত্র তার পরিধানে
থাকবে, ততক্ষণ তার নামাজ কবুল হবে না।
উপরের বাকারার আয়াতটি তিলাওয়াত করা হল। তখন সাদ বিন আবী ওয়াক্কাস (রাঃ) দাঁড়ালেন এবং বললেনঃ হে আল্লাহ রাসূল! আপনি আমার জন্য দুআ করুন যেন আল্লাহ আমাকে মুস্তাজাবুদ দাওয়া বানিয়ে দেন। তখন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি।ওয়াসাল্লাম বললেন, হে সাদ! তুমি তোমার খাবারকে পবিত্র রাখো, তুমি মুস্তাজাবুত দাওয়া হয়ে যাবে। যে সত্তার
হাতে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম এর প্রাণ তার কসম! নিশ্চয় কোন বান্দার পেটে যদি হারাম এক লোকমা
খাবারও প্রবেশ করে, তাহলে চল্লিশ দিন
পর্যন্ত তার আমল কবুল হয় না।
আর ব্যক্তির যে গোস্ত পিণ্ড হারাম সম্পদ বা সুদের টাকায় বৃদ্ধি হয়েছে, তার জন্য জাহান্নামই উত্তম। (আলমুজামুল আওসাত, হাদীস নং-৬৪৯৫, আততারগীব ওয়াত তারহীব, হাদীস নং-২৬৬০)
চল্লিশ দিন পর্যন্ত তার আমল কবুল হয় না।
এটি সহিহ হাদিস নয়, বানোয়াট
একটি হাদিস। এটি একেবারেই জাল,
মিথ্যা হাদিস।