আপনি এখানে প্রশ্ন করার আগে কুরআন হাদিস ভালোভাবে পড়ুন এবং বুঝুন । অবশ্যই সেখানে পাবেন। আপনি বিধর্মি হলে আমাদের জন্য উত্তর দেয়া আবশ্যক হতো।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

তাদের মধ্যে কয়েকটি পার্থক্য হলোঃবাদশাহ নমরুদ এবং ফেরাঊন উভয়ে বেঈমান বাদশা অপরদিকে সুলাইমান আঃঈমানদার বাদশা।নমরুদ ও ফেরাঊন উভয়ে ছিলেন যালেম বাদশা অপরদিকে নবী সুলাইমান আঃ হলেন সৎ এবং পূন্যবাণ বাদশা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হযরত সুলাইমান আ. এবং ফিরাউন ও নমরুদের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে, তা হলো-

১। হযরত সুলাইমান আ. ঈমানদার ছিলেন। ফিরাউন ও নমরুদ ছিলো বেঈমান কাফের।

২। হযরত সুলাইমান আ. ছিলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ। তারা ছিলো জালিম বাদশাহ।

৩। হযরত সুলাইমান আ. আল্লাহর প্রেরিত বান্দা এবং নবী ছিলেন। পক্ষান্তরে ফিরাউন আর নমরুদ নবী ছিলো না।

৪। হযরত সুলাইমান আ. ছিলেন সমগ্র পৃথিবীর বাদশাহ ছিলেন। কিন্তু ফিরাউন সমগ্র পৃথিবীর বাদশাহ ছিলো না।

৫। হযরত সুলাইমান আ. এর আল্লাহ প্রদত্ত কিছু শক্তি ছিলো, যেমন- তিনি পশু-পাখির কথা বুঝতেন, বাতাস তার কথানুযায়ী প্রবাহিত হত ইত্যাদি। পক্ষান্তরে ফিরাউন ও নমরুদের এসব শক্তি ছিলো না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ