এখানে দুটি গোনাহ হয়েছে।এক. মিথ্যা কথা। দুই. কুরআন ধরে মিথ্যা বলা। সুতরাং এখন করণীয় হলো মহান আল্লাহর দরবারে কায়মনোবাক্যে ক্ষমা প্রার্থনা করা। মহান আল্লাহ তাআলা বলেন: আর যদি শয়তানের প্ররোচনা তোমাকে প্ররোচিত করে, তাহলে আল্লাহর শরণাপন্ন হও তিনিই শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী। [ সুরা আরাফ :২০০ ]
মিথ্যা বলা এমনিতে-ই মহাপাপ। ইসলামী পরিভাষায় যাকে বলে কবীরা গুনাহ। সেই সাথে কুরআন ছুঁয়ে মিথ্যা বলা আরো জঘন্য অপরাধ। আল্লাহ তাআলার নাম ব্যতীত অন্য কোনো জিনিসের কসম করা নাজায়েয। এমনকি কোরআন শরীফের কসম করাও জায়েজ নয়। আপনি পাপের প্রায়শ্চিত্তের জন্য খাস দিলে আল্লাহর কাছে তওবা করুন। তওবা ইস্তিগফারের সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়াঃ ইবনে উমার (রাঃ) বলেন, প্ৰভু! আমাকে ক্ষমা করো এবং আমার তওবা কবুল করো। নিশ্চয় তুমিই একমাত্র তওবা কবুলকারী, দয়াময়। (আবু দাউদ, তিরমিযী)