১১ দিন পার হয়েও পিরিয়ড হয়নি?

এরকম টা হওয়ার কারন হলো ইমার্জেন্সি পিল খাওয়া  আসলে ইমার্জেন্সি পিল সেবনের ফলে পরবর্তীতে মাসিক অনিয়মিতভাবে হতে থাকে যা মাসিকের সময় পরিবর্তন হওয়ার কারনে বুঝা মুস্কিল যে মাসিক কখন হবে।...

ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য। প্রথমত বলি যে প্রেগন্যান্সি সম্ভাবনা থাকবে না।আসলে ইমার্জেন্সি পিল সেবনের পরবর্তীতে মাসিক অনিয়মিতভাবে হতে থাকে। পিলের প্রভাবের কারনে। কারো ক্ষেত্রে মাসিক অস্বাভাবিক ভাবে হতে থাকে...

এ সকল পিল প্রচুর প্বার্শপ্রতিক্রিয়া সম্পন্ন। এসকল পিল সেবনে মাসিক এর ডেট এর তারতম্য ঘটে। যেহেতু মাসিক ও নিয়মিত হয়না। আবার পিল সেবনেরও অনেক দিন হয়ে গেছে, আবার মাসিকও হয়নি।...

এটা পিল  এর পার্শ প্রতিক্রিয়ার জন্য হয়েছে, এতে ঘাবরানোর কিছু নেই,  তবে, আপনার অনিয়মিত মাসিক হলে আপনি প্রেগন্যান্সি টেষ্ট করতে পারেন। আর অতিরিক্ত পিল সেবন করবেন না।

যথাসময়ে পিরিওড না হলে আবার পেট ব্যথাও করলে। পিরিওড ডেটের ১৪ দিন পর আপনি প্রেগ্নেন্সি চেক করে নিতে পারেন।।

পিল সেবন করলে মাসিকে ব্যাঘাত ঘটে, এটাই স্বাভাবিক৷ সেটা দুদিন, পাঁচদিন বা এর বেশিও হতে পারে৷

ইমার্জেন্সি পিল ৭২ ঘন্টার জন্য কার্যকারী।যদি এই সময়ের মধ্য পিল খাওয়ানো হলে।প্রেগনেন্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রয়ার জন্য এরকম হতে পারে।

যদি রেজাল্ট নেগেটিভ আসে তাহলে প্রেগন্যান্ট নয়। আর মাসিক এর তারিখ পিছিয়ে যাওয়ার কারন হলো ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার জন্য।আর এটা পিল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তাই কোন চিন্তা করবেন না।কিছু দিন পর...

আপনি প্রায় ধরে নিতে পারেন সে গর্ভবতী। তবে নিশ্চিত হতে বেবিটেষ্ট কাটি দিয়ে পরিক্ষা করে দেখতে পারেন।এতে সঠিক রেজাল্ট পাবেন।

আসলে যাদের নিয়মিত মাসিক হয়, সেক্ষেত্রে নিরাপদ সময় মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে আগের ৭ দিন ধরা হয়।  তবে প্রতিমাসেই তা একই নিয়ম ঠিক নাও থাকতে পারে ২/১ দিন আগে...