কোন দেশে পুরুষে পুরুষে বিয়ে?

হ্যাঁ যাবে।তবে বাহ্যিক সমস্যা হলে ওযু করে পবিত্র হতে হবে।

হ্যা পারবেন, NU হলে সমস্যা হওয়ার কথা না।

পিতা–মাতা বা অভিভাবক কুমারী বা তালাক প্রাপ্তা অথবা বিধবা মেয়েকে তাদের সম্মতি ছাড়া বিয়ে দিতে পারে নাঃ ১)আবূ সালামাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) তাদের কাছে বর্ণনা করেন যে, রাসুল(সাঃ)...

বিয়ে বৈধ হবেনা কারন  যে নারী তার অভিভাবকের (বাবা-মা কিংবা বড়ভাই এক কথায় অভিভাবক) অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল’। [হাদিসটি তিরমিযি (১০২১)

না যেহেতু হয়েই গেছে আর ফিরে পাওয়ার আাশা না করাই ভাল।  তা নাহলে আরও বড় সমস্যা হবে।

অবস্যই আইনি জটিলতা আছে

পরিবারের সদস্যদের ভালভাবে বুঝানোর চেষ্টা করুন। যদি তারা না মানে তাহলে আপনি এবং আপনার প্রিয় মানুষটি মিলে সিদ্ধান্ত নিন আপনার কি করতে পারেন।

না, তাদের বিয়ে হবে না৷ কেননা বিয়ে শরিয়ত সম্মত হওয়ার জন্য দুজন পুরুষ/একজন পুরুষ দুজন মহিলা সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত থাকা আবশ্যক৷ আর এখানে সাক্ষী রয়েছে একজন, তাই তাদের বিয়ে সঠিক...

দুই জন এর ই প্রাপ্তবয়স। দুই জন এর ই অধিকার আছে নিজেদের সিদ্ধান্ত নিজেদের নেওয়ার। তাই আইন আপনাদের পক্ষেই থাকবে। আপনারা বিয়ে করতে পারেন। কিন্তু পালিয়ে বিয়ে না করে পারলে ২...

হ্যাঁ আপনি রেপ/ ধর্ষণ  আইনে মামলা করতে পারবেন। তবে উপযুক্ত প্রমাণ থাকতে হবে।