মাথা সবসময় গরম থাকে, অনেক সময় কোনকিছু উপলব্ধি করা যায় না, স্বরণশক্তি লোপ পাচ্ছে। বিষেশ করে শরীরের লোমযুক্ত যায়গাগুলোতে বেশি। যেমন :দাড়ির যায়গা বা......।আশা করি কোনো অবিজ্ঞ ভাই ভালো একটা পরামর্শ দিবেন। পারলে চিকিৎশাও বলে দিবেন। 
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভাই,আপনার যেহেতু এতগুলো সমস্যা একসাথে দেখা দিয়েছে তাই আমার মতে আপনি যদি সঠিক ও যথাযথ চিকিৎসা পেতে চান,এর একটা স্থায়ী সমাধান চান তাহলে দেরী না করে একজন এমবিবিএস ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনার উচিত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করা।ভালো ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক।আর এটির চিকিৎসা বলে দিলে আপনিই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।কারন এখানে কোনো ডাক্তার আছে বলে আমার জানা নেই।আর আমি কিংবা যারা চিকিৎসার কথা বলে দিবে,তারা হয় আন্দাজে নয়ত তার ঐরকম রোগ হয়েছিলো সেই ধারনা থেকে।তাই আপনি ভালো ডাক্তারের কাছে যান এবং তাকে সমস্যার কথা বলুন।তিনি পারলে সমাধান দিতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ঠাণ্ডা পানি: গরম পানি মাথার ত্বকের প্রয়োজনীয় তেল ধুয়ে ফেলে। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় ও মাথা চুলকানোর সমস্যা হয়। তাই চুল ধুতে ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করা উচিত। ঠাণ্ডা পানি ব্যবহারে সমস্যা হলে কুসুম গরম পানি (অল্প পরিমাণ গরম পানি, ঠাণ্ডা পানি বেশি) দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এতে মাথার ত্বকের চুলকানি কমে আসবে। পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস: সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি সুস্থ ত্বকের জন্যেও পুষ্টিকর খাবার দরকার। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন এ, বি, সি এবং প্রচুর আয়রন সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। তাছাড়া প্রচুর পরিমাণে পানি পান করাও জরুরি। প্রতিদিন অন্তত দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। লেবুর রস: চুলের জন্য লেবু অত্যন্ত উপকারী। তবে সঠিক পরিমাণে ব্যবহার করা জরুরি। তাজা লেবুর রস মাথার ত্বকে লাগিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষার পর শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে। তাছাড়া টক দইয়ের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে মাথার ত্বকে ব্যবহার করা যেতে পারে। ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার: মাথার ত্বকের চুলকানি কমাতে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার বেশ উপকারী। সমপরিমাণ পানি ও ভিনিগার মিশিয়ে, তুলায় ভিজিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে নিতে হবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুদিন ব্যবহারে উপকার পাওয়া যাবে। নারিকেল তেল: চুল ও মাথার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে এই তেল অত্যন্ত উপকারী। সপ্তাহে অন্তত একবার নারিকেল তেল ব্যবহারে চুলকানি কমবে এবং চুলও সুন্দর হবে। তেল লাগিয়ে অন্তত ঘণ্টাখানেক অপেক্ষা করে তারপর শ্যাম্পু করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ