স্বপ্নদোষ একেবারেই স্বাভবিক
এবং শারীরবৃত্তীয় কারণে সংগঠিত একটি শারীরিক
প্রক্রিয়া মাত্র। যে কোন ছেলের
ক্ষেত্রেই এটি ঘটতে পারে। এতে ভীতির
কোনো কারন নেই। ক্ষেত্রবিশেষ স্বপ্নদোষ
এড়ানোর ৭টি টিপস নিম্নে দেয়া হলঃ
১. ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন। যদিও
এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয় -
তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপ
কমাতে শরীরকে সাহায্য করে।
২. ঘুমাতে যাবার আগে এককাপ ঋষি পাতা (Sage
Leaves - google এ সার্চকরে দেখতে পারেন।
হয়তো আপনার অঞ্চলে এটি ভিন্ন নামে পরিচিত)
'র চা পান করলে উপকার পাবেন।
৩. অশ্বগন্ধা (Withaniasomnif era)
স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যায় উপকার সহ
সর্বপোরী যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি, হরমোন ব্যালেন্স রক্ষা করে।
৪. ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি পান করবেন
না।
৫. রাতের খাবার খাওয়ার পর-পরই ঘুমাতে যাবেন না। কিছুক্ষন হাটা-হাটি করুন।
৬. প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরী খাবার অভ্যাস করুন।
৭. পবিত্র কোরআনের ৩০ নাম্বার পারার
"সুরা তারিক" পড়ে শয়ন করুন। হালকা জিকির
এবং অন্যান্য দোয়া পড়ে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর
রহমতে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আর হ্যা বিষয়টি যদি সত্যিই মাত্রাতিরিক্ত হয় তাহলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
নিচে স্বপ্নদোষ থেকে বাঁচার কিছু উপায় লিখলাম ১) ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রস্রাব করে নিন।যদিও এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয়।তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপ কমাতে শরিরকে সাহায্য করে। ২) ঘুমাতে যাওয়ার আগে এককাপ ঋষি পাতা(sage leaves- Google এ search করে দেকতে পারেন। হয়ত এটি আপনার অঞ্চলে ভিন্ন নামে পরিচিত) এর চা পান করলে অতিরিক্ত হস্থমৈথুন জনিত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ৩) অশ্বগন্ধা স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যার উপকরণ সহ সর্বোপরি যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি হরমুন ব্যালেন্স এবং হস্থমৈথুন এর ফলে দুর্বল হয়ে যাওয়া পেশিশক্তি ফিরে পাওয়া ও ছোট খাটো ইঞ্জুরি সারিয়ে তুলতে পারে। ৪) ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি পান করবেন না।যদি সামান্য পরিমাণ প্রস্রাবের লক্ষণও থাকে বিছানায় যাওয়ার আগে প্রস্রাব করে নিন। ৫) রাতে খাবার পর পরই ঘুমাতে যাবেন না।কিছুক্ষণ হাটা হাটি করুন। ৬) প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরি খাবার অভ্যাস করুন। ৭) পবিত্র কোরানের ৩০ নাম্বার পারার ” সুরা তারিক” পরে শয়ন করুন। হালকা জিকির এবং অন্যান্য দোয়া পরে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর রহমতে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। (ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত) তবে আগে আমারও এ সমস্যাটি হত আজ থেকে প্রায় ৭ বছর আগে, তখন আমি ছোট্ট একটি আমল করতাম ১০০০০০% আমার ঐ দিন কোন সমস্যা হত না। তা হল ঘুমানোর আগে আরবিতে উমর লিখতাম। কেননা ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা ছিলেন অত্যন্ত গরম মেজাজের, যে রাস্তায় তিনি হাটতেন শয়তান সে রাস্তায় হাটতোনা। আরবি عمر পেটের উপর হাতের আঙ্গুল দ্বারা লিখে ঘুমাবেন