শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

পৃথিবীর অবস্থানে একটি ছোট গ্রহের সাথে সংঘর্ষ হয় এবং দুটি সম আয়তনের গ্রহ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে গ্রহ দুটি আবার সংঘর্ষে লিপ্ত হয় এবং একটি বড় গ্রহ (পৃথিবী) এবং অনেক গুলো ডিস্ক তৈরি হয়। সেই ডিস্ক গুলো প্রথম অবস্থায় খুবই উত্তপ্ত থাকলেও পরবর্তীতে শীতল হয়ে মেঘের ন্যায় হয়। এবং তা থেকেই চাঁদ সৃষ্টি হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ayesha

Call

অনেক দিন যাবত বিজ্ঞানীরা চিন্তা করতে ছিলেন, চাঁদের সৃষ্টি হয়েছে পৃথিবীর সাহিত অন্য একটি ছোট গ্রহের আঘাতের ফলে। এতে ঐ গ্রহের একটা অংশ পৃথিবীর সাহিত জুড়ে যায় এবং চাঁদ হচ্ছে ঐ গ্রহের বাকি অংশ। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই ব্যাপারে নতুন তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছেন। তারা চাঁদ থেকে আনা অক্সিজেনের আইসোপ্টোপ পরীক্ষা করে দেখেছেন যে এটা পৃথিবীর সাহিত একদম মিলে যায়। এর ফলে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালোফরনিয়ার বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন যে চাঁদ কোন একটা গ্রহেব্ বাকি অংশ নয়। ধারণা করা হচ্ছে, থিয়া একটি ছোট গ্রহ পৃথিবীর অবস্থানে থাকা আরেকটি গ্রহের সাথে সংঘর্ষ হয়। এই সংঘর্ষ এতটাই ব্যাপক ছিল যে দুটো মিশ্রিত হয়ে যায় এবং দুটি সম-আয়তনের গ্রহতে পরিণত হয় এবং আবারো সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। তারপর, আলাদা হয়ে একটি বড় গ্রহ পৃথিবী এবং এর চারপাশে ডিস্ক তৈরি হয় যা পরবর্তীতে চাঁদে পরিণত হয়। এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল প্রায় ৪৫০ কোটি বছর আগে। এবং পৃথিবীর অবস্থানে থাকা গ্রহটির বয়স তখন ছিল ১০ কোটি বছর। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ৪৫ ডিগ্রি কোণায় থিয়া পৃথিবীর অবস্থানে থাকা গ্রহটিকে আঘাত করেছিল। এ জন্যই পৃথিবীতে থাকা ক্যামিক্যালের সাহিত চাঁদের ক্যামিক্যলের মিল পাওয়া গিয়েছে। তথ্যসূত্র : সদালাপ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ