হ্যা আপনি তাকে আপনার মনে কথা বলে দিন।নয়তো সে জানতে পারবেনা আপনি তাকে ভালোবাসেন নাকি বন্ধুত্ব পর্যন্তই।আপনি তাকে আপনার মনের কথা বলে দিলে আপনিও নিশ্চিত হতে পারবেন।যে সে আপনার প্রতি কতোটুকু নির্ভর করে।সে আপনাকে চায় নাকি অন্য কাউকে চায়। তবে সবথেকে ভালো হবে আপনি যদি বন্ধুত্ব রাখেন।কেননা কথায় এবং বাস্তবে"""ভালোবাসা কাঁদায় আর বন্ধুত্ব হাসায়""""
হয়তো আপনি অনেক দিন ধরে ভালোবাসেন একটি মেয়েকে। কিন্তু কিছুতেই সাহস সঞ্চয় করে উঠতে পারছেন না, কিভাবে বলবেন তাকে ভালোবাসার মাত্র ৩ শব্দের কথাটি। অথচ মনে প্রতিনিয়ত ভয়, তাকে হারাবার। আপনাকেই বলছি, খুব বেশি দেরী হবার আগেই মেয়েটিকে বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। "আমি তোমাকে ভালোবাসি"...শুনতে ভীষণ সহজ মনে হলেও এটা আসলে এমন একটি কথা যে চাইলেও বলে ফেলা যায় না। প্রথমবার বলতে গেলে জড়তা, সংকোচ, "না" শোনার ভয় আঁকড়ে ধরে মনকে। সেইসাথে ভালোবাসার এই প্রথম প্রকাশ হওয়া উচিত ভীষণ সুন্দর ও স্মৃতিময়, কেননা বাকি জীবন এই স্মৃতি আপনারা অসংখ্যবার মনে করবেন। পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর বাক্যটি কী আর হেলাফেলা করে বললে চলে?
১) ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুনঃ
নিজের ব্যক্তিত্বের বাইরে গিয়ে কিছু করতে যাবেন না। কোন বন্ধু বা সেলিব্রিটির নকল না করে নিজের ব্যক্তিত্বসুলভ আচরন করুন। ধরুন, আপনি যদি মানুষটা একটু হাসিখুশি ধরনের হয়ে থাকেন তাহলে প্রপোজ করার সময় অযথাই ভাবগম্ভীর আচরণ করার চেষ্টা করবেন না। নিজের মত আচরন এবং পোষাক পরুন। মেয়েরা ব্যক্তিত্ববান মানুষদের পছন্দ করে।
২) দেখা হবার স্থানঃ
সঙ্গিনীকে নিয়ে যেতে পারেন আপনাদের প্রথম দেখা হবার স্থানটিতে। একটা সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণের পর প্রপোজ করে ফেলুন। সেটা করতে না পারলেও এমন স্থান নির্বাচন করুন যেটা সুন্দর ও খুব বেশি ভিড়ভাট্টা নেই।
৩) ক্যান্ডেল লাইট ডিনারঃ
এর চেয়ে ভালো উপায় আর নেই। ক্যান্ডের লাইট ডিনারে মোমবাতির আলো-আধারি পরিবেশ, সেই সাথে কোন রোমান্টিক মিউজিক...সবচেয়ে ভালো হয়ে ২/১ ঘন্টার জন্যে কোন রেস্টুরেন্টের একটা কর্নার যদি রিজার্ভ করে ফেলতে পারেন। এই রোমান্টিক পরিবেশে আপনার সঙ্গিনী রাজি না হয়ে পারবেনই না।
৪)বেছে নিন কোনো বিশেষ দিনঃ
প্রপোজ করার জন্যে কোন বিশেষ দিন বেছে নিন। যেমন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে, বছরের প্রথম দিন বা পছন্দের মেয়েটির জন্মদিন। তবে সেই সাথে সঙ্গিনীর মানসিক অবস্থা বিবেচনায় রাখবেন। তিনি কোন বিষয় নিয়ে বিরক্ত বা বিষন্ন থাকলে সময়টুকু পার হতে দিন, ততক্ষণ বন্ধু হিসেবে পাশে থাকুন।
৫)চিঠিঃ
চিঠির আবেদন সব সময়েই অমলিন। নীল খামে পাঠিয়ে দিন সেই সাথে সুগন্ধী আর ফুলের পাপড়ি যোগ করতে ভুলবেন না।
৬)আংটিঃ
একটা সুন্দর আংটি কিনতে ভুলে যাবেন না। একটা নতুন সম্পর্ককে বাঁধার অদ্ভুত সুন্দর প্রতীক এই আংটি। সঙ্গিনীকে চোখ বন্ধ করতে বলুন। তার হাতে পরিয়ে দিন আংটিটি। তারপর চোখ খুলতে বলুন। এবার তিন শব্দের কথাটি দেরী না করে বলে ফেলুন।
তুমি তাকে উওর দেয়ার আগে তাকে জিঞ্জাসা করবে যে,সে কি কাউকে ভালবাসে বা পছন্দ করে যদি উত্তর আসে করে তাহলে তোমার প্রপোজ না করাটাই ভাল হবে ।আর যদি না থাকে তবে তাকে বলবে যে তুমি সে মেয়ে যাকে তুমি পছন্দ কর । যদি দেখ সে রাগ করছ. তখন তোমার উচিৎ যে তুমি তার সাথে যোকস করছ । বন্ধুত্ব থাকাটাই বড় কথা ।ভালবাসা ফুরায় বন্ধুত্ব না
হ্যা আপনি তাকে আপনার মনে কথা বলে দিন।নয়তো সে জানতে পারবেনা আপনি তাকে ভালোবাসেন নাকি বন্ধুত্ব পর্যন্তই।আপনি তাকে আপনার মনের কথা বলে দিলে আপনিও নিশ্চিত হতে পারবেন।যে সে আপনার প্রতি কতোটুকু নির্ভর করে।সে আপনাকে চায় নাকি অন্য কাউকে চায়।
তবে সবথেকে ভালো হবে আপনি যদি বন্ধুত্ব রাখেন।কেননা কথায় এবং বাস্তবে"""ভালোবাসা কাঁদায় আর বন্ধুত্ব হাসায়""""
হয়তো আপনি অনেক দিন ধরে ভালোবাসেন একটি মেয়েকে। কিন্তু কিছুতেই সাহস সঞ্চয় করে উঠতে পারছেন না, কিভাবে বলবেন তাকে ভালোবাসার মাত্র ৩ শব্দের কথাটি। অথচ মনে প্রতিনিয়ত ভয়, তাকে হারাবার। আপনাকেই বলছি, খুব বেশি দেরী হবার আগেই মেয়েটিকে বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। "আমি তোমাকে ভালোবাসি"...শুনতে ভীষণ সহজ মনে হলেও এটা আসলে এমন একটি কথা যে চাইলেও বলে ফেলা যায় না। প্রথমবার বলতে গেলে জড়তা, সংকোচ, "না" শোনার ভয় আঁকড়ে ধরে মনকে। সেইসাথে ভালোবাসার এই প্রথম প্রকাশ হওয়া উচিত ভীষণ সুন্দর ও স্মৃতিময়, কেননা বাকি জীবন এই স্মৃতি আপনারা অসংখ্যবার মনে করবেন। পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর বাক্যটি কী আর হেলাফেলা করে বললে চলে?
১) ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুনঃ
নিজের ব্যক্তিত্বের বাইরে গিয়ে কিছু করতে যাবেন না। কোন বন্ধু বা সেলিব্রিটির নকল না করে নিজের ব্যক্তিত্বসুলভ আচরন করুন। ধরুন, আপনি যদি মানুষটা একটু হাসিখুশি ধরনের হয়ে থাকেন তাহলে প্রপোজ করার সময় অযথাই ভাবগম্ভীর আচরণ করার চেষ্টা করবেন না। নিজের মত আচরন এবং পোষাক পরুন। মেয়েরা ব্যক্তিত্ববান মানুষদের পছন্দ করে।
২) দেখা হবার স্থানঃ
সঙ্গিনীকে নিয়ে যেতে পারেন আপনাদের প্রথম দেখা হবার স্থানটিতে। একটা সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণের পর প্রপোজ করে ফেলুন। সেটা করতে না পারলেও এমন স্থান নির্বাচন করুন যেটা সুন্দর ও খুব বেশি ভিড়ভাট্টা নেই।
৩) ক্যান্ডেল লাইট ডিনারঃ
এর চেয়ে ভালো উপায় আর নেই। ক্যান্ডের লাইট ডিনারে মোমবাতির আলো-আধারি পরিবেশ, সেই সাথে কোন রোমান্টিক মিউজিক...সবচেয়ে ভালো হয়ে ২/১ ঘন্টার জন্যে কোন রেস্টুরেন্টের একটা কর্নার যদি রিজার্ভ করে ফেলতে পারেন। এই রোমান্টিক পরিবেশে আপনার সঙ্গিনী রাজি না হয়ে পারবেনই না।
৪)বেছে নিন কোনো বিশেষ দিনঃ
প্রপোজ করার জন্যে কোন বিশেষ দিন বেছে নিন। যেমন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে, বছরের প্রথম দিন বা পছন্দের মেয়েটির জন্মদিন। তবে সেই সাথে সঙ্গিনীর মানসিক অবস্থা বিবেচনায় রাখবেন। তিনি কোন বিষয় নিয়ে বিরক্ত বা বিষন্ন থাকলে সময়টুকু পার হতে দিন, ততক্ষণ বন্ধু হিসেবে পাশে থাকুন।
৫)চিঠিঃ
চিঠির আবেদন সব সময়েই অমলিন। নীল খামে পাঠিয়ে দিন সেই সাথে সুগন্ধী আর ফুলের পাপড়ি যোগ করতে ভুলবেন না।
৬)আংটিঃ
একটা সুন্দর আংটি কিনতে ভুলে যাবেন না। একটা নতুন সম্পর্ককে বাঁধার অদ্ভুত সুন্দর প্রতীক এই আংটি। সঙ্গিনীকে চোখ বন্ধ করতে বলুন। তার হাতে পরিয়ে দিন আংটিটি। তারপর চোখ খুলতে বলুন। এবার তিন শব্দের কথাটি দেরী না করে বলে ফেলুন।