ছেলে এবং মেয়ের সর্বপ্রথম ওলী(বিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা আছে যার) তার পিতা।মেয়ে সাবালিকা হলে সে স্বাধীন।তার উপর কোন ওলী(বিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা আছে যার) বা অন্য কারো এমন ক্ষমতা থাকেনা যে,তার বিনা অনুমুতিতে তার বিয়ে দিয়ে দিতে পারে।বিনা ওলীতে নিজেদের মন মত বিয়ে করার ক্ষমতাও তাদের আছে।এরুপ করলে ওলী অস্বীকার করলেও তাদের বিয়ে জায়েজ হয়ে যাবে।কিন্তু মেয়ে যদি সমান ঘরে বিবাহ না করে এবং ওলী তাতে মত না দেয়,তাহলে বিবাহ জায়েজ হবেনা।সমান ঘর কিনা সেই বিচারের ক্ষেত্রে পাচটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে:বংশের দিক দিয়ে,মুসলমান হওয়ার দিক দিয়ে,দ্বীনদারী হওয়ার দিক দিয়ে,সম্পদশীলতার দিক দিয়ে এবং পেশার দিক দিয়ে। (এসবকারনে হাদীসশরীফে বিনা ওলীতে মেয়েদের বিয়ে বসতে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে।ওলীদেরকে বলা হয়েছে যে,তারাও যেন প্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়েদের মত না নিয়ে তাদের বিয়ে না দেয়) তথ্যসূত্রঃ গ্রন্থঃবেহেশতী জেওর। লেখকঃমাওলানা আশরাফ আলী থানভী(র)।
যেহেতু তারা প্রেম করে "বিয়ে" করেছে অথাৎ যেহেতু বিয়ে করেছে তাই তাদের বাচ্চা হলে অবশ্যই বৈধ হবে। আর বিয়ে যেহেতু একজন বাদে সবাই মেনে নিয়েছে তবে তাদের সংসার করাই উচিত। ছেলের বাবার হয়তো অনেক আশা ছিল ছেলের ধুমধাম করে বিয়ে দেবেন কিন্তু ছেলে নিজেই বিয়ে করে নিয়েছে এটা একটা বড় কষ্টের কারন হতে পারে। **আশা করি তারা সংসার চালিয়ে যাক একদিন সবঠিক হয়ে যাবে