আমার দুই একদিন পরপর সর্দি হয় । এ থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে পারি
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

প্রকিতপক্ষে সর্দি হচ্ছে আপনার শ্বাস নালির আবর্জনাকে বের করে দেয় এর থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে হবে ধুলাবালি থেকে দূরে থাকতে হবে,,আর আপনি প্রতিদিন ১টি করে কাচা মরিচ খেতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আধুনিক ওষুধ আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। প্রাকৃতিক উপায়ে ছোট খাটো শারীরিক সমস্যা সমাধানে ইদানিং আবার মানুষের ঝোঁক বাড়ছে। নাক ঝরা, হাঁচি-কাশি, সামান্য জ্বর, ঠান্ডা লাগা-অতি সাধারণ অথচ খুবই ছোঁয়াচে রোগ। তাই এ থেকে মুক্তির প্রাকৃতিক টিপস্ দেওয়া হলো। এতে অবস্থার পরিবর্তন না হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। প্রতিকার - ১. রাতে শোয়ার আগে সরিষার তেল বা ঘি হালকা গরম করে শুঁকলে সর্দি-ঠান্ডা দূর হয় এবং প্রতিরোধ করে। ২. রাতে খাবার সাথে রসুন খেলেও সর্দি-ঠান্ডা দূর হয়। ৩. সকালে ৪টি তুলসী পাতা এবং ৪টি গোল মরিচ খেলে ঠান্ডা লেগে আসা জ্বর উপশম হয়। ৪. পুদিনাপাতা, তুলসী পাতা, কাঁচা আদা, মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগা দ্রুত ভালো হয়।  প্রতিরোধ ১. যাঁদের ঠান্ডা লেগেছে তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। কারণ এর ভাইরাস নিঃশ্বাসের সঙ্গে, এমনকি হাতের মাধ্যমেও ছড়ায়। ২. পর্যাপ্ত খাওয়া-দাওয়া করলে ও ঘুমালে শরীরে রোগ-প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে। ৩. আপনার ঘরের তাপমাত্রা বেশি শুষ্ক করবেন না, বেশি আর্দ্রও করবেন না। এতে রোগ-প্রতিরোধে সক্ষম হওয়া যায় সহজেই। ৪. নিয়মিত লেবু খান। লেবুতে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি, যা ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রতিকার -
১. রাতে শোয়ার আগে সরিষার তেল বা ঘি হালকা গরম করে শুঁকলে সর্দি-ঠান্ডা দূর হয় এবং প্রতিরোধ করে।
২. রাতে খাবার সাথে রসুন খেলেও সর্দি-ঠান্ডা দূর হয়।
৩. সকালে ৪টি তুলসী পাতা এবং ৪টি গোল মরিচ খেলে ঠান্ডা লেগে আসা জ্বর উপশম হয়।
৪. পুদিনাপাতা, তুলসী পাতা, কাঁচা আদা, মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগা দ্রুত ভালো হয়।

প্রতিরোধ
১. যাঁদের ঠান্ডা লেগেছে তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। কারণ এর ভাইরাস নিঃশ্বাসের সঙ্গে, এমনকি হাতের মাধ্যমেও ছড়ায়।
২. পর্যাপ্ত খাওয়া-দাওয়া করলে ও ঘুমালে শরীরে রোগ-প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে।
৩. আপনার ঘরের তাপমাত্রা বেশি শুষ্ক করবেন না, বেশি আর্দ্রও করবেন না। এতে রোগ-প্রতিরোধে সক্ষম হওয়া যায় সহজেই।
৪. নিয়মিত লেবু খান। লেবুতে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি, যা ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করে।


সূত্র:Somewhereinblog.net
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

[] ১[] কাশি ও সর্দিতে আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে কমপক্ষে তিন ফুট দূরে থাকুন। কাশি কিংবা সর্দি থেকে জীবাণুগুলো বাতাসে ভর করে ছোটে। যদি তার একটি আপনার চোখে কিংবা নাকে এসে পড়ে, তাহলে কয়েকদিনের মধ্যেই আপনি আক্রান্ত হবেন কাশি কিংবা সর্দিতে। []২[]বারবার আপনার হাত দুটি ধুয়ে নিন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ঠান্ডা ছড়ায় পরোক্ষ শারীরিক সংস্পর্শে। অর্থাৎ একজন অসুস্থ ব্যক্তির ঠান্ডার জীবাণু নাক থেকে হাতে স্থানান্তরিত হয়। সে যখন কোনো বস্তু স্পর্শ করে তখন হাত থেকে জীবাণু সেই বস্তুতে লেগে যায়। ঠান্ডার জীবাণু জড়বস্তুতে তিন ঘণ্টা পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। []৩[]বদ্ধ জায়গায় সতর্ক থাকুন। অফিসঘরগুলোতে বায়ু সঞ্চালন দুর্বল থাকে বলে সেখান থেকে ঠান্ডার ভাইরাসগুলো মিলিয়ে যেতে পারে না। অল্প আর্দ্রতায় শ্লেষ্মাঝিল্লি শুকিয়ে যায়, স্বাভাবিকভাবে সেখানে ভাইরাস এসে জুড়ে বসে। তাই অফিসঘরে কিংবা বদ্ধ স্থানে ঠান্ডার ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় হলো লবণ-পানির নেসাল স্প্রে ব্যবহার করা। ৪. বেশি করে তরল পান করুন। আপনি যদি বেশি করে তরল পান করেন, তাহলে শরীর থেকে জীবাণু দূরীভূত হবে এবং শরীরে জীবাণু আক্রান্ত হওয়ার জন্য যে পানিশূন্যতার সৃষ্টি হয়েছিল তাও পূরণ হবে। এ সময় দৈনিক কমপক্ষে আট গ্লাস পানি, ফলের রস কিংবা অন্যান্য ক্যাফেইনমুক্ত তরল খাওয়া উচিত। ৫. নাক ও চোখ বেশি বেশি ঘষবেন না। এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ প্রতি এক ঘণ্টায় তার নাখ ও চোখ অন্তত তিনবার স্পর্শ করে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যদি আপনার এ রকম করতেই হয়, তাহলে দয়া করে আঙুলের মাথা দিয়ে চোখ ও নাক ঘষবেন না। ৬. বিছানা ছেড়ে ব্যায়াম করুন। সপ্তাহে তিনবার মুক্ত বাতাসে ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হালকা ব্যায়াম যেমন হাঁটা, সাইকেল চালানো কিংবা নাচা আপনার শ্বাসতন্ত্রের উপরিভাগের সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি করে। ৭. আপনার রান্নাঘরের সামগ্রী জীবাণুমুক্ত রাখুন। রান্নাঘরের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো স্পঞ্জ ও ডিশব্যাগ। এগুলো ভেজা থাকে বলে এখানে ঠান্ডার জীবাণু বংশ বৃদ্ধি করে। এই জীবাণুকে দূর করার উৎকৃষ্ট উপায় হলো সপ্তাহে দু-তিনবার ডিশওয়াশার দিয়ে এগুলো পরিষ্কার করা। ৮. ভিটামিন ই ও সি খান। এখন বিশ্বাস করা হয় যে, ভিটামিন ই দেহের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু চর্বি ও তেলজাতীয় খাবারে এটা বেশি থাকে বলে যাঁরা স্বল্প চর্বিযুক্ত খাবারে অভ্যস্ত, তাঁরা খাবার থেকে ভিটামিন ই খুব একটা বেশি পান না। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রতিদিন ১০০-২০০ আইইউ সমৃদ্ধ ভিটামিন ই ট্যাবলেট খান। ৯. অ্যালকোহল পরিহার করুন। অনেকেই ভাবতে পারেন, অ্যালকোহল পান করলে ঠান্ডার হাত থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যায়। তবে সত্যিকার অর্থে শারীরিক অন্য অসুবিধার সৃষ্টি করে। ফলে তা পরিহার করাই ভালো। ১০. কাশিকে প্রশমিত করুন। কাশি হলে সেটাকে প্রশমন করার চেষ্টা করুন। এর জন্য দুই ধরনের সিরাপ রয়েছে। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কাশির ওষুধ খেতে পারেন। ১১. প্রতি রাতে চমৎকার ঘুম দিন। চমৎকার একটি ঘুম শরীরের রোগপ্রতিরোধ কোষগুলোর ক্ষমতা বাড়ায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, রাতে আট ঘণ্টা চমৎকার ঘুমে জীবাণু ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। ১২. সঠিক ডি কনজেসট্যান্ট ব্যবহার করুন। নাক বুজে গেলে ডি কনজেসট্যান্ট ড্রপ ও স্প্রে মুখে খাবার ওষুধের চেয়ে দ্রুত আপনার উপসর্গমুক্ত করবে। মুখে খাবার ওষুধ অনেক সময় হৃৎস্পন্দনকে বাড়িয়ে দেয়। ফলে উচ্চ রক্তচাপ কিংবা হৃদরোগের রোগীরা তা খেতে পারেন না। তবে পরপর তিনদিনের বেশি এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে যেকোনো ওষুধ ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ১৩. গলাব্যথার আরামদায়ক ব্যবস্থা খুঁজুন। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ লবণ দিয়ে গড়গড়া করলে ভালো কাজ হয়, বলেছেন মিশিগান স্টেটের ডা. মারে। তবে চা ও মধু ভালো কাজ করে। মেডিকেটেড লজেন্সে থাকে মেনথল, যা গলার অনুভূতি নাশ করে। প্রকৃতপক্ষে গলাব্যথার কোনো উপকার করে না। তাই গলাব্যথার জন্য লবণ-পানির গড়গড়াই উৎকৃষ্ট। ১৪. প্রাকৃতিক প্রতিষেধক ব্যবহার করুন। তুলসি গাছের পাতা ট্যাবলেট কিংবা ক্যাপসুলের চেয়ে বেশি কার্যকর। প্রাকৃতিক এই প্রতিষেধককে ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন। যদি অ্যালার্জি না হয়,তাহলে তুলসির রস খান। ঠান্ডা আপনাকে ছেড়ে যাবে। ১৫. স্বল্প চর্বিযুক্ত মুরগির স্যুপ খান। যেকোনো গরম তরল উপসর্গ নিরসনে সাহায্য করে। তবে মুরগির স্যুপ ঠান্ডায় বিশেষভাবে স্বাচ্ছন্দ্যকর প্রতিক্রিয়া ফেলে বলেছেন ডিউক ইউনিভার্সিটির ভাং গ্রাডিসন। এই স্যুপে থাকে প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ