“যদি রোজাদার ব্যক্তি হস্তমৈথুন করে এবং বীর্যপাত হয় তাহলে তার রোজা ভেঙ্গে যাবে। যেদিন হস্তমৈথুন করেছে তাকে সেদিনের রোজা কাযা করতে হবে। তবে তাকে কাফফারা দিতে হবে না। কারণ কাফফারা শুধু সহবাসের মাধ্যমে রোজা ভঙ্গ করলে সেক্ষেত্রে ফরজ হয়। তাকে তার কৃতপাপের জন্য তওবা করতে হবে।” সমাপ্ত [ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম, পৃষ্ঠা-৪৭৮]
উপরোক্ত হুকুম প্রযোজ্য হবে যদি হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়। আর যদি বীর্যপাত না হয় তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে না।
শাইখ উছাইমীন ‘আল-শারহুল মুমতি’ গ্রন্থ (৬/৩৮৮) এ বলেন:
যদি হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্যপাত না হয় তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে না।