অপরিষ্কার খাদ্য, অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে সহজেই কৃমির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়|তাই সবকিছু পরিষ্কার করে ব্যবহার করা উচিত| ভাজাপোড়া বা মিষ্টি জাতীয় খাদ্য পরিমাণ মত গ্রহণ করেন|প্রতি তিনমাস পর পর কৃমিনাশক ওষুধ সেবন করলে সহজেই কৃমির উপদ্রব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়| প্রচুর পরিমাণে তিতা জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করেন|নিমপাতার কচি পাতা খালি পেটে চিবিয়ে রস খেলে কৃমি উপশম হবে| এছাড়া ডাক্তারের পরামর্শে ট্যাব. Almex চুষে খেতে পারেন|
যেহেতু ডাক্তার আপনাকে ওষুধ দিয়েছে কিন্তু কাজ হয়নি তাই আপনি হাতুড়ে ডাক্তার বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর ডাক্তার বাদ দিয়ে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখান ৷ আর ওষুধ এর প্রেসক্রিপসন টি প্রশ্নে যোগ করুন৷ কিছুদিন পরপর আনারস খান কারন এতে ব্রোমোলিন নামক এনজাইম থাকে যা কৃমিনাশক৷আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করবেন৷
ডাক্তারের ঔষধে আপনার কাজ হচ্ছে না হয়তোবা আপনি তেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকেন না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কৃমি হয়ে থাকে পঁচা-বাসি নোংরা, অপরিষ্কার খাবার, মাছি পড়া খাবার, বাইরের বিভিন্ন খাবার, মিষ্টি জাতীয় খাবার, ঝাল একদম কম খাওয়া ইত্যাদির ফলে। তাই আপনি প্রতিদিন খাওয়ার পর দিনে একবার আর কৃমির পমপরিমান বেশি হলে দিনে দুইবার Solas নামক একটি কৃমির ট্যাবলেট খাবেন। ট্যাবলেটটি খাবেন ৬ দিন। নির্দেশনাঃ আপনি যথাসম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করবেন। ময়লা, পঁচা ও দূর্গন্ধযুক্ত খাবার খাবেন না। প্রতিবার পায়খানা-প্রস্রাব করার পর এবং খাওয়ার আগে সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করবেন।