মৃত্যুর পর মানুষের যে অংশ বৃদ্ধি পেতে থাকে তা নিচে দেওয়া হলো। ইলম শিক্ষা দেয়া নেক সন্তান রেখে যাওয়া মাসজিদ তৈরি করা মুসহাফ বিতরণ করা গাছ রোপন করা অভাবগ্রস্তদের জন্য ঘর তৈরি করে দেয়া খাওয়ার পানির ব্যবস্থা করা সীমান্ত রক্ষা করা আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়া কিতাব রচনা করা
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
কোন ব্যক্তির মৃত্যু হয়ে গেলেও তার আত্মপরিচয় বা চেতনার অস্তিত্ব থেকেই যায়। এমনকি তিনি কোন বংশের লোক, এই বংশ নিষ্পত্তি হয়না, দিন দিন বৃদ্ধি পেতেই থাকে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আমাদের সমাজে এমন দেখা যাই যে,যে মারা যাই তাকে মাটি দিতে আসা মানুষদের কে খাওয়ানোর জন্য তার বাসা থেকে চাল নিয়ে খাবার তৈরি করে তাদের কে খাওয়ানো হয় এটা ঠিক...
মানুষ মানুষকে কেন ভুলে যায়?
মানুষ নিজের সার্থের জন্য বিপদেআপদে সাহায্য কারিকে ভুলে যায়। আবার কেউ কেউ টাকার জন্য সব করতে পারে। এখন আবার এমন যুগ মানুষ সামান্য টাকার জন্য...
রমজান মাসে মৃত্যুর কোনো বিশেষ ফজিলতের কথাও সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়।
যে ব্যক্তি সৎকাজ করে ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করবে সে যে কোনো দিন সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। মৃত্যুর দিন ক্ষণের এ ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা নেই।
যে শিরকের ওপর মৃত্যু বরণ করে সে যে সময় যে স্থানেই মৃত্যু বরণ করুক না কেনো, জাহান্নামে যাবে।
আর যদি আদম সন্তান পাপের পথে থেকে মৃত্যু বরণ করে তাহলে তার পরিণতি আল্লাহর ইচ্ছায় নির্ধারিত হবে। একত্ববাদী মুমিন হয়ে থাকলে এক দিন না একদিন সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
কিন্তু এর আগে আল্লাহ চাইলে তার কৃত কর্মের জন্য তাকে শাস্তি দিতে পারেন, চাইলে ক্ষমাও করে দিতে পারেন।
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, নিশ্চই আল্লাহ শিরক ক্ষমা করবেন না এবং শিরক ছাড়া অন্য অপরাধের মধ্যে যেগুলো চান ক্ষমা করবেন। -সূরা নিসা (আয়াত:
কারণ মৌমাছির মধ্যে এমন বিষ আছে যা অল্পতে কোন মানুষের ক্ষতি হয় না। কিন্তু বেশি কামরালে মৃত্যু হওয়া সম্ভবনা বেশি। =[মৌমাছি কখনো কামর দেয় না হুল ফুটিয়ে দেয়]