ANNazrul

Call

ভাইয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা অতিব ক্ষীণ।কেননা আপনি হারাম জিনিস গ্রহণ করেন।তাই আপনার জন্য পরামর্শ হলো এগুলো ছেড়ে দিন আর আল্লাহর কাছে তওবা করেন যে আর জীবনে এসব হারাম জিনিস গ্রহণ করবেন না এবং আল্লাহর ইবাদত যথাযথ ভাবে পালন করেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

না।যদি আপনি সিগারেট খাওয়াটা বন্ধ করেন তাহলে আপনার দোয়াটা কবুল হবে।এছাড়া ইসলামে বলা হয়েছে সিগারেট,মদ,গাজা ইত্যাদি নেশা করা হারাম।তাই আপনার জন্য সিগারেট না খাওয়াই উত্তম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MD Ashik

Call

আপনার ইবাদত কবুল হবে না হবে সেটা আল্লাহ পাক জানেন। তবে নামায পড়লে সব ধরনের খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকুন।। নিঃসন্দেহে সিগারেট খাওয়া খারাপ কাজ।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না ও যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খায়বারের যুদ্ধের সময় বলেছেন। যে ব্যক্তি এসব গাছের কোন একটি খায় অর্থাৎ- রসুন বা অনুরূপ স্বাদ ও গন্ধের কোন কিছু খায়, সে যেন মাসজিদে না আসে। বিড়ি, সিগারেট ও তামাক জাতীয় সব বস্তু হারাম। আর তাতে রয়েছে উৎকৃষ্ট দুৰ্গন্ধ- যা পরিত্যাগ করা প্রত্যেক মুসল্লীর অত্যাবশ্যক। বইঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), অধ্যায়ঃ ৫। মাসজিদ ও সলাতের স্থানসমূহ, হাদিস নম্বরঃ ১১৩৫ হাদিসের মানঃ সহিহ। এই ব্যাপারে নবিজি কতই না তিক্ততা কথা বলেছেন। তাই আপনি সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দিন, তাহলেই ইবাদাত অাল্লাহ দরবারে কবুল হওয়ার সম্ভাবনা অাছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ধুমপান ইসলামী আইন, দেশীয় আইন, স্বাস্থ্য আইন ও বিবেকী আইন সব আইনেই নিষিদ্ধ। এতে মরণঘাতি ব্যধি সৃষ্টি হয়। এতে পরিবেশ নষ্ট হয়। মানুষের কষ্ট হয়। মানুষকে কষ্ট দেয়া কবীরা গুনাহ। এ কারণে এসব দুর্গন্ধ নিয়ে মসজিদে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ মানুষ, ফেরশতা ও নামাজী জিনদের কষ্ট হয়। সারকথা ধুমপান একটি সর্বসম্মত পাপকর্ম। তাই এ কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। এখন কথা হলো আপনার এ পাপ কর্ম আপনার অন্যান্য ইবাদাত কবুলের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে কি না ? উত্তর হলো এ ব্যাপারে কুরআন হাদীসে সুস্পষ্ট কোনো বিবরণ নেই। এটা একমাত্র আল্লাহর বিষয়। তিনি ইচ্ছা হলে কবুল করবেন, না হলে করবেন না।  তবে আশঙ্কা তো রয়েছে কবুল না হওয়ার। কারণ যিনি কবুল করবেন তাকে সন্তুষ্ট রাখা জরুরী। তাই আপনার অন্যান্য ইবাদাত কবুল হবে না না বলা গেলেও কবুল না হওয়ার আশঙ্কা করার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ