যদি তাই হয় তবে তো জামাতে নামাজ পরতে শুধু ইমাম এর নামাজ শুদ্ধ হয়।কারণ ইমাম ওঠার পর এটা বলে এবং সেই শব্দ শুনে মুক্তাদিরা রুকু থেকে মাথা উঠায়।অর্থ্যাৎ মুক্তাদিরা রুকু থেকে মাথা তুলতে তুলতে ইমামের এটা বলা শেষ হয়ে যায়।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ ইমাম যখন সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ বলে, তোমরা তখন রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ বল । কেননা যার কথা ফিরিশতাদের কথার সাথে মিলে যাবে তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। সূনান আত তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ২৬৭

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইমাম এবং একাকী নামাজ আদায়কারীর জন্য রুকু থেকে দাঁড়িয়ে সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ বলা সুন্নাত। ফরজ ওয়াজিব নয়। আর মুক্তাদীদের জন্য এটা বলা সুন্নাতও নয়। বরং তাদের জন্য এক্ষেত্রে রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ বলা সুন্নাত। সুতরাং সামিআল্লাহ না  বললেও নামাজ আদায় হয়ে যাবে। তবে সুন্নাপরিপন্থী হবে। আর মুক্তাদীদের জন্য এটা বললে বরং সুন্নাহ পরিপন্থী হবে। সারকথা এটা না বললে মুক্তাদীর নামাজে কোনো রকম সমস্যা হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ