ভাই আপনি পাকা পেঁপে খেতে পারেন। কারণ, পাকা পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। লিভারের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের জন্যও উপযোগী পেঁপে। ত্বকের মৃত কোষগুলিকে নষ্ট করে এবং কোষের কালচে রংকে হালকা করতে সাহায্য করে এই ম্যাজিক ফল। পেঁপে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং ত্বকের রং ফর্সা হয়। এছাড়া আপনি গ্রিন টি খেতে পারেন____ কারণ, গ্রিন টি শুধু শরীরের পক্ষে স্বাস্থ্যকর তাই নয়। এটি ত্বক ফর্সা করতেও কার্যকরী। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। যা ত্বকে বলিরেখা, কালচে দাগ পরতে দেয় না। যার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় থাকে। ত্বককে ফর্সা করতেও সাহায্য করে।
ত্বক ফর্সা করতে হলে ত্বকের মেলানিনের পরিমাণ কমাতে হবে। মেলানিনের পরিমাণ যার ত্বকে যত বেশি তার ত্বক তত কালো। এর জন্য আপনি নিম্নোক্ত খাদ্যগুলি গ্রহণ করুন-
বিদেশী ফল কিউই
ফর্সা বা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য যেসব খাবার খাওয়া দরকার সেগুলো হলোঃ
ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার দুটি ঘরোয়া উপায়- ভেতর থেকে রঙ করুন উজ্জ্বল: রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। এভাবে পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা। দুধে কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে পারেন আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো হলুদ নিন। তারপর টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধে গাঢ় হলুদ রঙ ধরলে পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার পান করবেন। রূপচর্চায় হলুদ: শুধু দুধের সাথে নয়, বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার রঙ পরিষ্কার করতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর। উপকরণ: দুধ তিন টেবিল চামচ লেবুর রস এক টেবিল চামচ এবং কাঁচা হলুদ বাটা এক চা চামচ যেভাবে ব্যবহার করবেন: প্রথমে দুধ, লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। গরম জল দিয়ে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না।