শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

নামাজে নিয়ত করা ফরজ। নিয়ত শব্দের অর্থ ইচ্ছা করা বা সংকল্প করা। অন্তরে নামাজের নিয়ত করা ফরজ। আর নামাজে দাড়ানোর পূর্বে মুখে উচ্চারণ করা মুস্তাহাব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

নিয়্যাত হল মনের সংকল্প। আমি নামাজে দাড়াইতেছি কয় রাকাত নামাজ পড়ব এটাই নিয়্যাত। হাদিসে আছে প্রত্যেক আমল-ই নিয়্যাত এর উপর নির্ভর করে। তাই ইহা বিদআত নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
SKSohagKhan

Call

রাসূল (সাঃ) থেকে জানা যায় তিনি বা তাঁর সাহাবীগণ কখনো নামাজের নিয়ত করেননি। নিয়ত বলতে আসলে বোঝায় মনের সংকল্প, ইচ্ছা বা বাসনা। আমি নামাজ পড়বো আল্লাহকে খুশি করার জন্য এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এটাই হলো নামাজের নিয়ত ।যেহেতু রাসূল ( সাঃ) কখনো নামাজের নিয়ত মুখে করেনি, তাই এটা করা যাবে না। এটা বিদায়াত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

" প্রত্যেক কাজ নির্ভর করে নিয়ত করার উপর" বুখারী ১ নং হাদিস। রাসূল (স) বলেছেন প্রত্যেক কাজের শুরুতে নিয়ত করা উচিত। নামাজের শুরুতে নিয়ত পড়া হয় যেখানে নবী বলেছেন তোমরা নিয়ত করো। তিনি তো পড়তে বলেন নি। তাই উচিত সালাত আদায় করার জন্য ওযু করে সালাতের নিয়তে দাড়িয়ে সর্বপ্রথম তাকবীর দিয়ে সালাত আদায় করা। তাকবীরের আগে কোনো কিছু বলা বেদায়াত হবে। কারন নবী (স)এটা করেন নি। আপনাকে আবারও বলতেছি নিয়ত করতে হবে পড়তে নয়। কারন নবী (স) শুধু করতে বলছেন পড়তে নয়। আপনি বুখারী শরিফের ১ নং হাদিসটি দেখতে পারেন। ইনশাল্লাহ বুঝবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি নামাজের নিয়ত পৃথিবীর যেকোনো ভাষায় করতে পারেন_________ তবে "নাওয়াইতুআন..... " নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে গেলেই সেটা বিদআত হবে।।। নামাজের মধ্যে নিয়ত পড়াটা প্রায় সব ওলামায়ে কেরামের ঐকমত্যে বিদআত। কারণ, নিয়তের জন্য কোনো শব্দ রাসূল (সা.) শিক্ষা দিয়ে যাননি। হাদিসের মধ্যে কোনো শব্দ সাব্যস্ত হয়নি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হচ্ছে ইসলামে শরিয়াতের যে বিধানগুলোর গুরুত্ব বা অাদেশ দেওয়া হয়নি বা শরিয়াতের কোনো স্হানে দলিল নেই আর তাহা যদি গুরুত্ব সহকারে পালন করা হয় যা কোনো নবী রাসূলগণ করেন নাই বা নির্দেশ ও দেন নাই তা যদি ইবাদাত হিসেবে গ্রহণ করা হয় তাই বিদাত।যেমনঃ ফরজ নামাজের পর ঈমাম সাহেব ও মুসল্লি নিয়ে সম্মিলিত ভাবে দোয়া করা।নবী -রাসূলগণ থেকে কোনো সাহাবি তাঁদের নিচের যারা অাছেন তারা সবাই কোনোদিন ফরজ নামাজ শেষে মুসাল্লিদের নিয়ে দোয়া করেন নাই বা আমাদের করার কোনো নির্দেশ দেন নাই।আর আমরা যদি তাহা ইবাদাত হিসেবে করি তাই বিদাত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ