পুরুষদের দাড়ি রাখাতে আল্লাহ এত ফজিলত দিয়েছেন, তার চেয়ে হাজার গুন বেশি ফজিলত দিয়েছেন মহিলাদের। একজন গর্ভবতী নারীর প্রতিটি রাত ইবাদত এবং দিনগুলো রোযা হিসেবে গণ্য করা হয়। সন্তান প্রসবের যে কষ্ট হয়, তার বিনিময়ে আল্লাহপাক তাকে হজ্বের সওয়াব দান করবেন। একটি সন্তান ভূমিষ্ট হলে ৭০ বছরের নামাজ-রোজার নেকী তার আমলনামায় জমা হয়। যে নারী বাচ্চাকে দুধপান করান, প্রতি ফোটা দুধের বিনিময়ে একটি নেকী লাভ করেন। বাচ্চা যদি কাঁদে মা কোন প্রকার বদ দোয়া না দিয়ে তাকে দুধ পান করান, আল্লাহ তা’আলা ঐ মাকে এক বছর নফল আমলের সওয়াব দান করেন। যে নারী বাচ্চার কান্নার জন্য ঘুমাতে পারে না, ঐ নারী ২০ জন গোলাম আযাদ করার সওয়াব পায়। হয়ত আপনি বলবেন তারা কষ্ট করার বিনিময় এই সওয়াব পায়। আমি বলবো এমন সওয়াব এর ভাগিদার ছেলেদের পাওয়ার কথা ছিল, কিন্ত আল্লাহ দিলেন না কেন? কারন তিনি সৃষ্টিকারী কাকে কি দিলে ভাল হবে সেটা তার-ই ভাল জানা।