শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ধৈর্যশীল হতে হলে অবশ্যই নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। যাদের এই নিয়ন্ত্রণটা আছে তারাই ধৈর্যশীল। তো নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ কিভাবে আনবেন সেটা এখন মূল প্রশ্ন দাঁড়ায়। উত্তরটা সহজ যে আপনাকে বুঝতে হবে যে কোথায় আপনি রাগ হয়ে যেতে পারেন, কোথায় অস্থিরতা আপনাকে গ্রাস করে। এসব বিষয়গুলো নিজে নিজে বের করতে হবে। তারপরে সেগুলো এড়িয়ে চলুন।  নিজেকে এ জাতীয় কাজে ব্যস্ত রাখুন যাতে আপনি আনন্দ পাবেন। কখনোই মনের বিরোধে কোনো কাজ করবেন না। যেটা মন চাইবে সেটাই করুন। অবসরে বই পড়ুন। শিক্ষণীয় ভালো বই। রাশিয়ান রচনাগুলো পড়ে দেখবেন। এসবে মন হালকা ও স্বতঃস্ফূর্ত হবে।  বিকালে হালকা বাতাসে হাঁটাহাটি, ব্যায়াম করা এরকম কাজ করবেন। বেকার বসে থাকবেন না কখনো। সবসময় কোনো কাজে ব্যস্ত থাকুন। আর যখন দেখবেন যে ধৈর্য থাকছে না তখন হাত মুঠি করে ফেলুন। দাঁতে দাঁত চাপুন। মনে মনে নিজেকে শান্ত করার চেষ্টা করুন। ঠান্ডা পানি পান করুন। বাতাসে বসুন। ধৈর্য ধরার সোজা কথায় প্র‍্যাকটিস করুন। বারবার এমন পরিস্থিতির স্বীকার হলে একসময় আপনাআপনি ধৈর্য চলে আসবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ধৈর্য একটি দারুণ মানবিক গুণ। কিন্তু এটি সবচেয়ে কঠিন চর্চা। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, কৃতজ্ঞতাবোধ মানুষকে আরো বেশি ধৈর্যশীল করে। ধৈর্য হচ্ছে কষ্টের তীব্র যাতনা সহ্য করা, অসহ বেদনার চাপেও ভেঙ্গে না পড়া বা অন্যায়ের কাছে নতি স্বীকার না করা। সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভরসা রাখুন।নিজের আত্মবিশ্বাস বারান্দা। আবেগ কে কন্ট্রোল করুন। নিজের মনের উপর কন্ট্রোল রাখুন।বাস্তবতা বিচার করুন। নিয়মিত প্রার্থনা করুন। সব কিছু আপনার নিজের হাতে। শুরু কন্ট্রোল করতে জানতে হবে। উদাহরণ হিসেবে ম্যান মনিষী দের জীবন বৃত্তান্ত থেকে শিক্ষা নিতে পারেন।

আশা করি ভালো ফল পাবেন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ