আমার মুখের ব্রনএর দাগ কি ব্যবহার করলে কমবে?plZ জানাবেন
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ব্রন হয় সাধারনত চর্মরোগের কারনে।তাই আপনি ভালো হোমিও প্যাথিক ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনার কি লেগে থাকার অভ্যাস আছে? যদি থাকে তাহলে গুগলে সার্চ দিয়ে "প্রাকৃতিক ফল" এই ক্যাটাগরির গুলো কয়েক বছর অ্যপ্লাই করুন। আমি বরফের টা করছি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ত্বকের ঔজ্জ্বল্য এবং সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ব্রণ। আমাদের ত্বকের তৈল গ্রন্থি ব্যাটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে এর আকৃতি বৃদ্ধি পায় তখন এর ভিতরে পুঁজ জমা হতে থাকে, যা ধীরে ধীরে ব্রণ পরিবর্তন করে ব্রণের আকার ধারণ করে। সাধারণত টিনেজার মেয়েরাই ব্রণের সমস্যায় বেশি ভোগে।  ব্রণ থেকে বাঁচতে কিছু উপায় অবলম্বন করুন। বাজারের দামি কসমেটিক্স এর পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি যা সহজেই আপনার ব্রণ কমাতে সাহা্য্য করবে। আর ঘরোয়া সামগ্রীই সবচেয়ে ভালো আর নিরাপদ। এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ারও ভয় থাকেনা। –  ত্বকে অতিরিক্ত তেল তেল ভাবের ফলে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। এ ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে মুখে মুলতানি মাটি পানি দিয়ে পেস্ট করে লাগাতে পারেন। মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ বন্ধ করে সাহায্য করে। -শশার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। -এ ছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে। যাদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তারা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে। ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না। – কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে। মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।  -আপেল এবং মধুর মিশ্রণ হচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরি করে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখে এবং গায়ের রঙ হালকা করে। সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি কয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন। -ব্রণের জন্য তুলসি পাতার রস খুব উপকারী। কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ। শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। -প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁর সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না। তারা সেই ক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারেন। এই মিশ্রণ আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। -গোলাপজলের নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়। দারুচিনি গুঁড়ার সাথে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট ব্রণের ওপর লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের সংক্রমণ, চুলকানি এবং ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে। -এছাড়া রাতে শোয়ার আগে ডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় ম্যাসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের খসখসে ভাব দূর করে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায়। আপনি এটি আধ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে পারেন। -কমলা লেবুর খোসা শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন। মসুরির ডাল আর চাল ভিজিয়ে ভালো করে পিষে নিন। ঐ পেস্টের মধ্যে চন্দন পাউডার, মুলতানি মাটি, কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধও মিশিয়ে নিতে পারেন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের জেল্লা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে। -ব্রণ হবার একটি অন্যতম কারণ হলো অপরিষ্কার ত্বক। তাই ত্বক রাখতে হবে পরিষ্কার। নিয়মিত স্ক্রাবিং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। পাকা পেঁপে চটকে নিন এক কাপ। এর সাথে মেশা এক টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস এবং প্রয়োজন অনুযায়ী চালের গুঁড়ো। মিশ্রণটি মুখসহ পুরো শরীরে লাগান। ২০-২৫ মিনিট মাসাজ করে গোসল করে ফেলুন। পেঁপে ছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ঘৃতকুমারীর রস। -চার-পাঁচটা নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মুলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে এর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। -অতিরিক্ত গরমের কারণে ত্বকে যেসব ফুসকুড়ি এবং ব্রণ হয় সেগুলো দূর করতেও পুদিনা পাতা উপকারী। টাটকা পুদিনা পাতা বেটে ব্রণের ওপর লাগিয়ে রা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ঘরোয়া ভাবে গোসলের 1ঘন্টা আগে নিম পাতা ও হলুদ বেটে মুখে ব্যবহার করুন। গোসলের সময় ধৌত করুন। এর পর নিম ফেসওয়াস দিয়ে মুখ আবার ধৌত করবেন। এরপর বেনজোলাইফ ক্রীম মুখে ব্যবহার করুন। বিঃ দ্রঃ মুখে সাবান ব্যবহার করবেন না। ও নখ দিয়ে খোচাখুচি করবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ছেলেদের ত্বকের এই ব্রণের সমস্যা দূর করতে প্রয়োজন নিয়মিত যত্নের। পুরুষের ত্বক মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি পুরু। এ কারণে মেয়েদের রূপচর্চার সঙ্গে পুরুষদের রূপচর্চার কোনো মিল নেই। তাই ব্রণ সারাতে পুরুষের ত্বকে চাই বিশেষ যত্ন। তাহলে আসুন জেনে নেই কেন ও কিভাবে দূর করবেন ব্রণের সমস্যা? ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে সমস্ত মুখে মাখিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। ডিমের ভিটামিন, এমাইনো এসিড, প্রোটিন ব্রণের ওপর কাজ করে। তবে এ ক্ষেত্রে কেবল ডিমের সাদা অংশটুকু ব্যবহার করবেন। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। দুটি ডিমের সাদা অংশ বের করে নিন। নরম ব্রাশ বা হাত দিয়ে ব্রণের মধ্যে সাদা অংশ লাগান। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে আবার ডিমের সাদা অংশ দিন। কিছুক্ষণ রাখার পর মুখ ধুয়ে হালকা ধাঁচের কোনো ক্রিম ব্যবহার করুন। পেঁপে ব্রণ দূর করার উপাদান হিসেবে চমৎকার। এটি ত্বক থেকে বাড়তি তেল দূর করে এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক এসিড। রয়েছে এল-এসকোরোবিক এসিড, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উৎস। একটি তুলোর টুকরোর মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে ব্রণে লাগান। সারা রাত রাখুন। ব্রন দূর করতে এই পদ্ধতিও বেশ কার্যকর। ব্রণ দূর করতে মধুও খুব উপকারী। মিষ্টি স্বাদের এই খাবারটি আপনি মাস্কের মতো মুখে লাগাতে পারেন। পাঁচ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। এর ভেতর আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি সেপটিক উপাদান। ▶টিপস . খাওয়া-দাওয়ার অনিয়মের কারণেও ত্বকে ব্রণ দেখা দিতে পারে। ত্বকে অতিরিক্ত ব্রণ হলে চেহারার আসল সৌন্দর্য ঢাকা পড়ে যায়। গ্রহণযোগ্যতাও কমে আসে সবার কাছ থেকে। এসব কারণে ভুগতে পারেন হীনমন্যতায়। তাই জেনে নিতে পারেন পুরুষের ত্বক থেকে ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে। . তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণের সংক্রমণ বেশি হয়। তাই সব সময় মুখ পরিষ্কার রাখুন। বাইরে থেকে ঘরে ফিরে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। . মুখে সাবান ব্যবহার না করে নমনীয় ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন। . দিনে কমপক্ষে দুই বার গোসল করুন। এতে ত্বক পরিষ্কার থাকে, ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। . বেশি তৈলাক্ত খাবার, ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে শাকসবজি বেশি খাওয়া উচিৎ। সুস্থ সুন্দর থাকতে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী খাবার আগে বাছাই করা জরুরি। . মুখে ব্রণ দেখা দিলে তা নখ দিয়ে খোঁটাখুঁটি করা একদম ঠিক নয়। এতে ত্বকে ব্রণের দাগ স্থায়ী হয়ে যায়। . পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি পানের অভ্যাস রাখতে হবে। এটি দেহের অধিকাংশ রোগের হাত থেকে বাঁচাতে সক্ষম।অনেক কষ্ট করে লিখলাম,চেষ্টা করে দেখুন হয়ত ব্রণের দাগ দুর হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
PrinCeManik

Call

আমি BETNOVATE-N ব্যবহার করছি। অনেক ভালো। আপনি বাজারে এটি ৩০, ৬০ টাকার পাবেন। ইনশাল্লাহ ভালো হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

 ব্রন খুবই সাধারণ ও দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের রোগ। ব্রন থেকে প্রতিকারের জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে তৈলাক্ততা দূর করা। তৈলাক্ততা দূর করার জন্য নিয়মিত মুখ ধৌত করুন।যেখানে রাতে ঘুমান সেই বিছানার বালিশ ও কাঁথা পরিষ্কার রাখুন।


 ব্রণ কখনো খোঁচাবেন না কারণ বেশি খোঁচালে পেঁকে যায়,যা পরে ক্ষত ও কালো দাগ তে পরিনত করে। ব্রণ যেহেতু বয়সন্ধিকালে হয়ে থাকে তাই প্রাপ্তবয়স্ক হলে আপনার এই সমস্যা অটোমেটিক  সমাধান হবে। তবে সর্বদা ত্বকের যত্নে সজাগ থাকুন ও তৈলাক্ত খাবার থেকে দূরে থাকুন। 
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে পারেন তাহলে ব্রণের দাগ কমতে পারে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ব্র্রনের জায়গায় রসুন ঘসুন. উপকার পাবেন, ১০০% গ্যারান্টি....

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ