ইসলাম এই বিষয়ে কি বলে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
RupokSaha

Call

ইসলামিক মতে এটা সম্পূর্ণ হরাম। কারণ ইসলামিক মতে যে ঘরে কুকুর বা বিড়াল থাকে সে ঘরে রহমতের ফেরেশতা আসে না।সে ধারাবাহিকতায় আপনার এরুপ ব্যাবসায়ও আল্লাহর কোনো রহমত থাকবে না।

কুকুর হারাম কিন্তু বিড়াল পবিত্র প্রাণী। আর বিড়াল নিয়ে মসজিদ যেত হযরত আবু হুরায়রা যার নাম এইই অর্থ বিড়ালের পিতা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এগুলো হারাম.... কেননা হারাম জিনিস খাওয়া যেমন হালাল নয়, তেমনি তা বা তার অংশ বিশেষ ক্রয়-বিক্রয়ও হালাল হবেনা... উদাহরন স্বরুপ বলা যায় মাদক দ্রব্য... তা খাওয়া+ক্র-বিক্রয় হারাম....

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিড়াল ও কুকুর নিয়ে ব্যবসা করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বিড়াল, কুকুর কেনা বেচা করা হারাম। 
# রাসূলুল্লাহ্ ﷺ বিড়াল আহার করা ও এর মূল্য ভোগ করা নিষেধ করেছেন। (তিরমিজিঃ ১২৮০)
# রাসূলুল্লাহ্ ﷺ কুকুর ও বিড়ালের বিক্রয় মূল্য নিষেধ করেছেন। (তিরমিজিঃ ১২৭৯)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বিড়াল ক্রয় করা এবং বিক্রি করা কোনোটাই বৈধ নয়। তবে বিড়াল পালা বৈধ। সাধারণ কুকুর ক্রয় বিক্রয় বৈধ নয়। তবে যদি শিকারী কুকুর কিংবা প্রহরী কুকুর হয় তাহলে সেগুলো ক্রয় বিক্রয় বৈধ। কুকুর পালা বৈধ নয়। তবে শিকারের স্বার্থে ও নিরাপত্তার স্বার্থে কুকুর পালা বৈধ আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিড়াল এবং কুকুরের বিক্রয় মূল্য গ্রহণ করতে রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন। তা ক্রয় বিক্রয় করা বৈধ নয়। জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিড়ালের মূল্য গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন। [সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বরঃ ২১৬১] আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) আবূ মাসউদ আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুকুরের মূল্য, ব্যভিচারের বিনিময় এবং গনকের পারিতোষিক গ্রহন করা থেকে নিষেধ করেছেন। [সহীহ বুখারী, হাদিস নম্বরঃ ২০৯৫]  

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ