আপনি খাদ্য রুটিনে পুষ্টিকর খাদ্য বা সুষম খাদ্য তালিকা রাখতে পারেন। প্রতিদিনই আমিষ,চর্বি,সেহ্ন,শর্করা,ভিটামিন সব ধরনের খাদ্য উপাদান রাখা উচিৎ। হ্যা, শুধু অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহন করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ। ডিম,মাছ,মাংস,দুধ,ছানা,মাখন,সবুজ শাক-সবজি,পেঁপে,কাচাফলমুল এবং নির্দিষ্ট পরিমাণে খেলেই তবেই স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। সেই সাথে শারীরিক ব্যায়াম করতে পারেন।
শুধু খাবারেই একজন মানুষকে সুস্থ রাখতে পারেনা।পাশাপাশি শরীরের কেয়ারও নিতে হয়,কোথাও ঘুরতে যাওয়া বন্ধুদের সাথে,নিয়মিত ব্যায়াম করা,নিয়মিত খেলাধুলা করা। পরিমাণ মতো পানি খাওয়া। সবসময় ইতিবাচক চিন্তা করা,সবসময় হাসি খুশিতে থাকার চেষ্টা করা।পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া।কোন অনুপযোগী কাজে লিপ্ত থাকলে সেখান থেকে বেরিয়ে আসা,মানে নেশা জাতীয় কোনকিছু। খাবার হিসেবে পুষ্টিকর জাতীয় খাবার খেতে হবে।শাকসবজি, মাছ,মাংস,দুধ,ডিম,কলা আঙ্গুর এগুলো হলেই চলবে।
ভাত দুই বেলা খেলে ভালো হয়। সকালে রুটিই খাওয়াটাই ঠিক হয়। মোটা মোটা হলে রাতেও রুটি খেতে পারেন।
খাবার তালিকায় প্রতিদিন ডিম, দুধ, শাকসবজি ও মাছ রাখতে হবে। মুরগির মাংসও রাখতে পারেন। আর রেড মিট মাসে ৩-৪ বার খেতে পারেন।
যদি আপনার শরীর দুর্বল হয়ে থাকে তাহলে পাউরুটি মাখন খেতে পারেন, এক বেলা। কর্ন ফ্লেক্সও ভালো হবে। স্বাস্থ্য ভালো হলে দরকার নেই। তবে সকালে নাস্তার জন্য কর্ন ফ্লেক্স খেতে পারেন। এছাড়া নয়।
বিকালের দিকে চা, বিস্কিট খাবেন। চানাচুর মাঝে মাঝে খেতে পারেন। তবে এসব প্রতিদিনের অভ্যাসে রাখবেন না।