কারো যদি কখনো স্বপ্নদোষ না হয় তাহলে কি তার সমস্যা আছে এমনিতে সে ঘন ঘন হস্থমৈথুন করে?

জলাতঙ্ক রোগতো ছোয়াচে রোগ নয় যে, এক জনের সংস্পর্শে গেলে তারও এ রোগ হতে পারে । এ ক্ষেত্রে বলা যায় যার সংস্পর্শে যাবেন তার এরোগ হবার সম্ভাবনা নেই ।

স্বপ্নদোষ এর আরবী শব্দ হল এহতেলাম। এর ফলে মানুষ অপবিত্র হয়ে যায়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় করা যাবে না। ফরজ গোসল করে পবিত্রতা অর্জন করেই নামাজ আদায় করা যাবে।...

হস্তমৈথুনের ফলে লিঙ্গ বড় বা মোটা হয়না।বরং এর কারনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা (যেমনঃ দ্রুত বীর্যপাত,, বীর্যে শুক্রানুর পরিমান কমে যাওয়া,লিঙ্গ বাঁকা ও নিস্তেজ ইত্যাদি)হয়ে থাকে।তাই বলা যায় যে,আপনি যা শুনেছেন...

স্বেচ্ছায় উত্তেজিত অবস্থায় বীর্যপাত ঘটলে ফরজ গোসল আদায় আবশ্যক। রাতের বেলা হস্তমৈথুন করে শুধু ওযু করে ফজর নামাজ আদায় করা যাবে না। এতে নামাজ কবুল হবে না,পাশাপাশি গুনাহগার হবেন। কারণ...

প্রথমেই বলি হস্তমৈথুন করা গুনাহের কাজ,,,হস্তমৈথুন করলে লিঙ্গের চামড়া ঢিলে হয় যায়,,,লিঙ্গের রগগুলো ভেসে যায়,,লিঙ্গের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়,,,দ্রুত বীর্যপাত হয়,,চেহেরা ভেঙ্গে যায়,,অবশেষে অনেক চিন্তায় পড়তে হয়,,কি ভুল করলাম,,

লিঙ্গ ৩.৫ ইঞ্চির চেয়ে ছোট হলে তাকে ছোট লিঙ্গ বলে।লিঙ্গ ৩.৫ ইঞ্চি হলে মোটামুটি নিশ্চিত থাকতে পারেন।আর অতিরিক্ত সপ্নদোষের জন্য আপনি হামদর্দের জারনাইড সিরাপটি খেতে পারেন।

এতে ভয়ের কিছু নেই। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। আপনার বীর্য থলি যখন পূর্ণাঙ্গ হয়ে যায়, তখন যেকোনো উপায়ে বীর্য বাইরে বেরিয়ে আসে। তাই এটা নিয়ে আপনি চিন্তামুক্ত থাকতে পারেন।

যদি বিপরীত লিঙ্গের কারো এইচআইভি না থাকে তাহলে আপাদত যৌনমিলনের মাধ্যমে এইচআইভি ছড়ানোর ভয় নেই।

আপনি মিলন করার সময় যৌনীতে বির্য পাত না করালে প্রেগন্যান্ট হওয়ার কোন চাঞ্চ নাই। কারন প্রেগন্যান্ট হওয়ার জন্য মাত্র কয়েক ফোটা বির্য যথেষ্ট।

না আপনার কোন সমস্যা হবে না।