পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
কাচাা ছোলা সকাল বেলা খালি পেটে খেতে হবে।
ইসুব গুলির ভূষি রাত্রে ঘুমানোর আগে খাবেন।
সময় মত সুষম খাবার খান, টাটকা ফলমুল খান, শাক সবজী বেশি খাবেন।ছোট মাছ খাবেন।
পর্যাপ্ত ঘুম দেন, যোগ ব্যায়াম করেন, চিন্তা মুক্ত থাকেন, প্রচুর পানি পান করেন, নেশাদার পদার্থ থেকে দুরে থাকেন |
আপনি হামদার্দ কোম্পানীর সিনকারা সিরাপ খেতে পারেন।
সিভিট টেবলেট খেতে পারেন।
এভাবে ৬ মাস খান, ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
এ ছাড়াও নিচের জিনিষ নিয়মিত ভাল ফল পাওয়া যাবে। এবং পা সব সময় পরিস্কার রাখবেন, তিব্বত পমেড ক্রিম লাগাবেন, দিনে ৭/৮ বার।
মধু
মধুতে আছে প্রাকৃতিক নিরাময়কারী উপাদান বোরোন। এই খনিজ উপাদান টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বাড়াতে এবং নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা ঠিক রাখে। যা ধমনী সম্প্রসারণ করে।
বাঁধাকপি
এই সবজিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। আরও আছে ইনডোল থ্রি-কার্বিনল। এই উপাদান স্ত্রী হরমোন ওয়েস্ট্রজেনের পরিমাণ কমিয়ে টেস্টোস্টেরন বেশি কার্যকর করে তোলে।
রসুন
রসুনের আলিসিন যৌগ মানসিক চাপের হরমোন করটিসলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে টেস্টোস্টেরন ভালোমতো কাজ করে। ভালো ফল পেতে রসুন কাঁচা খাওয়ার অভ্যেস করুন।
ডিম
ডিমে আছে স্যাচারেইটেড ফ্যাট, ওমেগা থ্রিএস, ভিটামিন ডি, কলেস্টেরল এবং প্রোটিন। টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরির জন্য এই উপাদানগুলো জরুরি।
কলা
এই ফলের ব্রোমেলেইন এনজাইম টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। আর দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি সরবরাহের উৎস হিসেবে কাজ করে।