কোন টিহবে
বিজ্ঞান বলছে একমাত্র মুরগির শরীরের ভিতরে থাকলেই ডিমের অস্তিত্ব থাকতে পারে। ওভোক্লেডিডিন-17 নামক একটি প্রোটিন ডিমের খোসা তৈরি হতে সাহায্য করে। কুসুমের বৃদ্ধি ও নতুন মুরগির জন্ম হতে এই খোসা ও ফ্লুইড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী শেফিল্ড ও ওয়ারউইক ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা ডিমের গঠন প্রক্রিয়ার ওপর সুপার কম্পিউটার জুম করেন। পরীক্ষা প্রমাণ করেছে ডিমের গঠনের জন্য ওসি-17 প্রোটিনের প্রয়োজন আবশ্যক। এই প্রোটিনের ক্যালসিয়াম কার্বোনেটকে ক্যালসাইট ক্রিস্টালে পরিণত করে যা ডিমের শক্ত খোসার গঠন তৈরি করে। অনেক প্রাণীর শরীরের হাড়ের মধ্যেও ক্যালসাইট ক্রিস্টাল পাওয়া যায়। কিন্তু মুরগির শরীর যে কোনও প্রাণীর থেকে এই ক্রিস্টাল বেশি তাড়াতাড়ি তৈরি করে। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৬ গ্রাম করে ক্যালসাইট ক্রিস্টাল তৈরি হয় মুরগির শরীরে। শেফিল্ড ইউনিভার্সিটির ইঞ্জিয়ারিং মেটিরিয়াল বিভাগের ড. কলিন ফ্রিম্যান জানিয়েছেন, অনেকদিন ধরেই মনে করা হত ডিম মুরগির আগে এসেছে। কিন্তু এখন বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত যে মুরগি ডিমের আগে এসেছে।
ডিম আগে না মুরগী আগে -ইসলামিক ধারণামতে মুরগী আগে আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আঃ) । তাকে আল্লাহ পাক পিতা মাতা ছাড়া সৃষ্টি করছে এবং যুবক বয়স দান করছে। তার সন্তান হচ্ছি আমরা, এজন্যই আমাদের বলা হয় আদম সন্তান। --------- এখন সেই সূত্রে প্রমাণিত হয় মানুষের মত সকল জীবের জম্ম মানুষ সৃষ্টির মতই। আদম (আঃ) এর মাধ্যমে যেমন আমরা ঠিক তেমন মুরগি থেকেই ডিম এবং পরে মুরগির জম্ম। এরকম সব প্রানী তার পূর্ন রুপ নিয়ে পৃথীবি তে এসেছে। সুতরাং আমরা বলতে পাড়ি " ডিম নয়, মুরগি আগে। বৈজ্ঞানিক মতেও প্রমাণিত যে ডিম নয় মুরগি আগে এসেছে।