কোরআনে তো বলা আছে """অতঃপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত হয়ে যাও। কিন্তু যদি তোমরা তাওবা কর, তবে তোমরা নিজের মূলধন পেয়ে যাবে। তোমরা কারও প্রতি অত্যাচার করো না এবং কেউ তোমাদের প্রতি অত্যাচার করবে না""" এই আয়াতটির শিক্ষা অনুযায়ী নামাজ কবুল হবে কিনা ব্যাখ্যা করুন। আর যে ব্যাক্তি আল্লাহর সাথে যুদ্ধ ঘোসনা করল সে কি আর মুসলমান থাকবে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
JURAINAHMAD

Call

হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে

বর্ণিত তিনি বলেন, রসুল সাল্লাল্লাহু

আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, হে

মানবমণ্ডলী, নিশ্চয়ই আল্লাহ পবিত্র,

তিনি একমাত্র পবিত্র বস্তুকেই কবুল

করেন। আল্লাহ রসুলগণকে যে আদেশ

করেছেন, মুমিনদেরও সেই আদেশ

করেছেন।

অতঃপর আল্লাহ বলেন, হে রসুলগণ,

তোমরা হালাল পবিত্র খাদ্য ভক্ষণ কর

এবং সৎ আমল কর। নিশ্চয়ই আমি

তোমাদের কর্ম সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত।


ইবাদত কবুলের

জন্য অবশ্যই হালাল উপার্জন গুরুত্বপূর্ণ শর্ত।

তাই সুদ, ঘুষ, জবরদখল অথবা হারামের

সংমিশ্রণ থাকলে তা ইবাদত কবুল হবে না।

copy মামুনুর রশিদ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ