নামায আল্লাহর দরবারে কবুল না হওয়ার কয়েকটা অর্থ আছে,যেমন নামাযের ফরজ ওয়াজিবের প্রতি লক্ষ না করলে তখন নামাযি আদায় হবে না,বরং আবার পড়তে হবে,আর যদি নামাযের ফরজ ওয়াজিবের প্রতি তো লক্ষ রাখা হয়েছে,কিন্তু নামাযে আল্লাহর প্রতি একাগ্রতা ও মনোনিবেশ রাখা হয়নি, তখন যে পরিমান নামাযে আল্লাহর প্রতি একাগ্রতা ছিল সে পরিমান আল্লাহর দরবারে কবুল হবে,এবং সে অনুযায়ি ছাওয়াবের অধিকারী হবে,কার হয়ত ১০০ পারসেন্ট থেকে ২০ পারসেন্ট কবুল হয়,আবার কার হয়ত ১০ পারসেন্ট, এমন পারসেন্ট হিসাবে সাওয়াবের তারতম্য হয়,আবার কার নামায তার জন্য অভিশাপের কারন হয়ে দাঁড়ায়,কারন সে নামাযে একাগ্রতার দিকে ধ্যান খেয়াল দেয়নি,এবং এর দিকে ভ্রুখেপি করেনি,তখন নামায কে তার দিকে মেলা মারা হয়, মোটামোটি কথা হল,নামায আল্লাহর দরবারে কবুল হওয়ার জন্য নামাযে সকল ওয়াজিব ফরজের প্রতি লক্ষ রাখার পর নামাযের মধ্যে আল্লাহর প্রতি ধ্যান খেয়ালে পরিপূর্ণ মনোননিবেশ করা, আল্লাহ আমাদের সকল কে গুরুত সহকারে নামাযের তৌফিক দান করুক,,আমিন!!!
নামাজ কবুল না হওয়ার কারন অনেক অাছে,
বিস্তারিত জানতে এই বইটি ডাউনলোড করে দেখতে পারেন,ক্লিক।
মাত্র 2mb size