কাযা নামায দুই ধরণের। যথা:
-
সাপ্রতিক কাযা নামায । সাপ্রতিক কাযা নামায মানে হচ্ছে, যদি কারোর ১ বা ২ ৩-৫ ওয়াক্ত নামায কাযা হয় অর্থাৎ ৬ ওয়াক্তের কম নামায কাযা হয়।
-
উমরি কাযা নামায । বালিগ হওয়ার পর থেকে যে নামায পড়েনি অর্থাৎ তার জীবনে অনেক ওয়াক্তের নামায অনাদায় রয়ে গেছে।
কাযা নামায আদায়ের নিয়মাবলী :
★★প্রথম প্রকার: এই প্রকারের নামায দুইভাবে আদায় করা ফরয। আর, সেটাকে সাহেবে তারতীব বলে।
-
ওয়াক্তিয়া নামাযের পূর্বে সেগুলো পড়ে নিতে হবে।
-
আর, এগুলো আদায় করার সময়, ধারাবাহিক ভাবে আদায় করবে।
দ্বিতীয় প্রকার: এই প্রকারের কাযা নামায আদায় করতে হলে,
-
প্রথমে হিসাব করে নিতে হবে যে, কত ওয়াক্তের নামায কাযা হয়েছে।
-
তারপর, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আদায় করে নিতে হবে।
-
এক ওয়াক্তে একাধিক ওয়াক্তের কাযা আদায় করলে কোনো সমস্যা হবে না বরং ভালো হবে।
-
যোহরের ওয়াক্তে যোহরের নামাযের কাযা আদায় করতে হবে। তা জরুরি নয়।