কোনো মৌলের সর্বশেষ প্রধান শক্তিস্তরের মোট ইলেক্ট্রন সংখ্যাকে ঐ মৌলের যোজ্যতা ইলেক্ট্রন বলে। আর যোজনী হচ্ছে সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেক্ট্রন সংখ্যা (ধাতব মৌলের ক্ষেত্রে) এবং সর্বশেষ কক্ষপথের বিজোড় ইলেক্ট্রন সংখ্যা ( অধাতব মৌলের ক্ষেত্রে)। যেহেতু নাইট্রোজেন অধাতু তাই তার যোজনী হচ্ছে ৩ এবং যোজ্যতা ইলেক্ট্রন ৫। এজন্যই নাইট্রোজেনের যোজনী এবং যোজ্যতা ইলেক্ট্রন ভিন্ন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কোনো মৌলের সর্বশেষ প্রধান শক্তিস্তরের মোট ইলেক্ট্রন সংখ্যাকে ঐ মৌলের যোজ্যতা ইলেক্ট্রন বলে। আর যোজনী হচ্ছে সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেক্ট্রন সংখ্যা (ধাতব মৌলের ক্ষেত্রে) এবং সর্বশেষ কক্ষপথের বিজোড় ইলেক্ট্রন সংখ্যা ( অধাতব মৌলের ক্ষেত্রে)। নাইট্রোজেনের ইলেকট্রন বিন্যাস 1s2 2s2 2px1 2py1 2pz1 যেহেতু নাইট্রোজেন অধাতু তাই এর সর্বশেষ শক্তিস্তরের বিজোড় ইলেকট্রন সংখ্যা হবে এর যোজনী ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যাচ্ছে সর্বশেষ শক্তিস্তরের বিজোর ইলেকট্রন ৩ তাই এর যোজনী ৩ আবার ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা সর্বশেষ শক্তিস্তরের মোট ইলেকট্রন সংখ্যা ৫ তাই এর যোজ্যতা ইলেকট্রন ৫। তাই নাইট্রোজেনের যোজনী ও যোজ্যতা ইলেকট্রন ভিন্ন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি যোজনী ও ষোজ্যতা ইলেক্ট্রনের সংঙ্গা থেকে বোঝার চেস্টা করুন ; যোজনী:অনু গঠনকালে কোনো মৌলের একটি পরমাণুর সাথে অপর একটি মৌলের পরমাণু যুক্ত হওয়ার ক্ষমতাকে যোজনী বলে ।অন্যভাবে বলা যায় , কোন মৌল অস্টক পূরণের জন্য যতটি ইলেক্ট্রন গ্রহণ বা ত্যাগ করে তাকে যোজনী বলে । যোজ্যতা ইলেক্ট্রন:কোন মৌলের সর্বশেষ শক্তিস্তরে যতটি ইলেক্ট্রন থাকে ঐ ইলেক্ট্রন সংখ্যাকে যোজ্যতা ইলেক্ট্রন বলে । ধন্যবাদ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ