এখন নবম শ্রেনিতে পড়ি। জীবনে অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করতে চাই। কোন পেশা নিলে ভালো হয়?

৯৯৯ এ  কল করে জানাতে পারেন। 

আপনি তাকে আপনার মনের কথাটা বলুন। তার আগে আপনি তার সাথে কিছু দিন মিশতে পারেন আপনার প্রতি তার অনুভূতিটা বুঝার জন্য। 

কোনোটাই সঠিক না। জেনারেল থেকে SSC পাশ করা আর. ভোকেশনাল থেকে পাশ করা ২টাই সমান মান। আর ডিপ্লোমা অথবা ইন্টারমিডিয়েট পাশ না করে BSC করাযায় না। আর ভোকেশনাল পড়ে...

আলহামদুলিল্লাহ শুনে ভাল লাগলো আপনি আল্লাহর রাসূলের বাগান মাদ্রাসায় পড়ার জন্য আগ্রহী হয়েছেন। ভাই আপনার আগ্রহ আছে আপনি হাফিজে কোরআন হতে পারবেন খুব দ্রুত।কারণ শিখার প্রতি আগ্রহ থাকলে দ্রুত শিখতে...

পাসপোর্ট ফরমে পেশা স্টুডেন্ট বাধ্যতামূলকভাবে থাকতে হবে না। পাসপোর্টের ফরমে পেশা কি দিয়েছিলেন সেটি কোনো ভুমিকাও পালন করবে না।

কোন বিভাগে ভর্তি হবেন তা আপনি নিজেকে জিজ্ঞেস করুন। আমি একটা সিম্পল গাইডলাইন দিচ্ছি- ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞানে আপনার দক্ষতা এবং আকর্ষণ বেশি থাকলে বিজ্ঞান বিভাগ বাছাই করুন। সহজে ভুলে যাওয়ার সমস্যা না...

এটা আপনার সিদ্ধান্ত। আপনী যদি ব্যাংকের বিষয়ে চাকরী করতে চান তাহলে কমার্স নিবেন।।।। চিকিৎসক,ডাক্তার ইত্যাদি নিয়ে পড়তে চাইলে সাইন্স নিতে পারেন। আর শিক্ষকতার মতো পেশায় ভবিষ্যতে নিয়যিত থাকতে চাইলে...

আপনি এখন জাভাস্ক্রিপ্ট ও পিএইচপি শিখতে পারেন।পাশাপাশি জেকোয়ারি ও শিখতে পারেন।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য আপনি যে অবস্থানে আছেন সেটাই যথেষ্ট। তবে পাওয়ার নিয়ে কাজ করতে চাইকে CID বা পুলিশ ২ টাই ভালো। আসলে নিজে ভালো হয়ে কাজ করলে সব পদ,সব জায়গাই...

একই অবস্থা আমার ও গত ২ মাস থেকে আমি এই সমস্যাতে ভুগছিলাম। আমি প্রায় মাঝে মাঝে অনেক বার ভেবেছি মনোযোগ দিয়ে পড়বো কিন্ত মনোযোগ আর দিতে পারি না। নানা রকম সমস্যা হতে থাকে। ইচ্ছে আছে কিন্ত কাজে লাগাই না। তবে গত কাল রাত থেকে কঠর ভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছি। তার জন্য প্রথমে ফেসবুক একাউন্ট  ডিএক্টব করে রেখেছি। এবং পড়া শুরু করেছি আমার এক স্যার বলেছেনঃ কোন কাজ এনাগাড়ে ৭ দিন করো তাহলে দেখবে তুমি মনযোগী হয়ে গেচো। আমি গত কাল রাত ৮.১১ পর্যন্ত পড়েছি এবং ভোর ৬- ৯ টা পর্যন্ত পড়েছি আজ টার্গেট হলো রাত ১১ টা আর ভোর ৬ থেকে সকাল ১১ টা আপনি চাইলে আমার মতো করতে পারেন। তবে হ্যাঁ প্রথম কাজ হলো লক্ষ্য ঠিক করে নেওয়া কী করবেন কত ক্ষন করবেন। সব ঠিক করে নেওয়া। তার আগে নিজের মন বল বাড়াতে হবে। নামায পড়তে হবে আল্লাহ্‌ কাছে সাহায্য চাইতে হবে। রাতে বেলাতে না পড়ে ভোর বেলা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। রুটিন আপনি নিজে বানিয়ে নিবেন নিজের মতো করে। একটানা পড়া উচিত নয় কিছুক্ষণ পড়লেন একটু হাটাহাটি করলেন নয়তো বা কিছু খেলেন। এই ভাবে অভ্যাস  করে নিতে হবে ধন্যবাদ।