(অবশ্যই মুসলিম ব্যক্তি সম্পর্কে)

মৃত 

পরিবারের সদস্য কিংবা আত্মীয় স্বজন দের কারো পক্ষ থেকে কোনো আমল বা যেমন-সূরাহ বা দোয়া/দুরুদ পড়ছি মনে করে পড়া যাবে??

যাতে এর সওয়াব বা পড়াটি তার নিজের পড়া হয়েছে বলে বিবাচনা হয়।

 রেফারেন্স সহ সঠিক উত্তর দিবেন।



শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

মৃত ব্যক্তির নামে কুরআন পাঠ, দুআ, দানসহ অন্যান্য ইবাদাত করা হলে তাতে মৃত ব্যক্তি উপকৃত হয়ে থাকেন। জনৈক ব্যক্তি এসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললেন, আমার মা হঠাত এন্তেকাল করেছেন। যদিত তিনি বেঁচে থাকতেন তাহলে তিনি দান সদকা করেতন। আমি কি তার পক্ষ থেকে সদকা করবো ? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হ্যা, করো। সহীহ বুখারী, হাদীস ২৭৬০

أن رجلاً قال للنبي صلى الله عليه وسلم: إن أمي افتلتت نفسها (ماتت فجأة)، وأظنها لو تكلمت تصدقت، فهل لها أجر إن تصدقت عنها؟ قال: "نعم

رابط المادة: http://iswy.co/e3s0n
أن رجلاً قال للنبي صلى الله عليه وسلم: إن أمي افتلتت نفسها (ماتت فجأة)، وأظنها لو تكلمت تصدقت، فهل لها أجر إن تصدقت عنها؟ قال: "نعم

رابط المادة: http://iswy.co/e3s0n
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

যার যার আমলে সেই নাজাত পাবে। সেইদিন কারো আমল কারো কাজে আসবে না। তবে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে মানুষকে সতর্ক করতেই উল্লেখ করেছেন- হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন, যখন মানুষ মারা যায়, তিনটি কাজ ছাড়া মানুষের আমলের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। প্রথটি হলো অর্জিত ধন-সম্পদ থেকে সাদকা করা, যে দানের সাওয়াব অবিরাম দানকারী মৃতবক্তির আমল নামায় পৌঁছবে। দ্বিতীয়টি হলো এমন জ্ঞান অর্জন করা, যার দ্বারা মানুষ উপকৃত হবে। আর তৃতীয়টি হলো এমন নেক সন্তান রেখে যাওয়া। যে সন্তান মৃত্যুর পর মৃতব্যক্তির জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করবে। (মুসলিম) পরিবারের সদস্য কিংবা আত্মীয় স্বজনদের কারো পক্ষ থেকে যেকোন আমল সূরাহ বা দোয়া দুরুদ পড়া যাবে। যদিও হবে এটা নিজের আমল তবুও এর দ্বারা মৃত আত্মীয় স্বজনদের নাজাতের উসিলা হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ