স্বামী মৃত স্ত্রীকে গোসল দিতে পারবে কি না এবং মৃত্যুর পর স্বামী তাঁর স্ত্রীর লাশ স্পর্শ করতে পারবে কি না?

হ্যা, দেখতে পারবে। অর্থ্যাৎ জামাই তার মৃত শাশুরিকে দেখতে পারবে। কেননা মৃত মহিলার মেয়েকে বিবাহ করার কারণে মৃত মহিলাটি তার জন্য চির জীবনের জন্য হারাম হয়ে গেছে। অর্থ্যাৎ তাকে বিবাহ...

স্বামীর মৃত্যুর পর ইদ্দত পালন করা পর্যন্ত স্বামীর ঘরে অবস্থান করতে হয়। ইদ্দত পালনের পর স্বামীর সঙ্গে এবং স্বামীর পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক পুরোপুরি শেষ  হয়ে যায়। এর পর আর উক্ত পরিবারের কারো সঙ্গেই আত্মীয়তার সম্পর্ক রাখা আবশ্যক নয়। সম্পর্ক না রাখলে কোনো গোনাহ হবে না।  এমতাবস্থায় উক্ত স্ত্রী নতুন কোনো স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে এবং ইচ্ছে করলে নিজের বাবা মা'র  কাছেও থাকতে পারবে। 

স্বামী যদি তার স্ত্রীকে ব্যক্তিগত কোন কাজ বা শরয়ী কোন কারণে ক্ষনিকের জন্য বাপের বাড়ি বা আত্বীয় সজন এর বাড়ি যেতে না দেয় তবে তা জায়েজ।  অন্যথায় তাকে এমনিতেই বা কষ্ট দেওয়ার সার্থে যেতে না দেওয়া না জায়েজ যা স্ত্রীর অধিকার খর্ব করার শামিল। 

ফরজ গোসল করার পূর্বে অজু করে তার পর শুধু শরীর ধৌত করলে ফরজ গোসল হবে। তবে আবশ্যকভাবে যে কাজটি করতে হবে। তা হলোঃ ফরজ গোসলের আগে যে অজু করবেন সে...

না, এতে গোসল হবে না। আপনাকে পুণরায় গোসল করতে হবে।

যদি স্বামী বিবাহের সময় স্ত্রীকে তালাকের অধিকার দিয়ে থাকে তাহলে স্ত্রী কর্তৃক তালাক দিতে পারবে৷ নতুবা স্ত্রী স্বামীকে হাজার বার তালাক দিলেও তালাক হবে না৷

যদি সংসারের দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত বয়স্কো ছেলে মেয়েদের দেওয়া হয় তবে অবশ্যই পেনশানের টাকাটা প্রাপ্ত বয়ষ্কো ছেলে মেয়েদের দেওয়াই উত্তম।তারা টাকাগুলো নিয়ে সংসারের সকল দ্বায়িত্ব পরিচালনা করবে।এবং যখন অপ্রাপ্ত ছেলেমেয়েরা বড়...

ফরজ গোসল করার আগে টয়লেট শেষ করে কোমড় থেকে পা পর্যন্ত সাবান দিয়ে ধুয়ে তারপর গোসল করলে গোসল আদায় হয়ে যাবে অন্তরের ইচ্ছা-ই নিয়ত।মুখিক উচ্চারণের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই।অর্থাৎ পবিত্রতা...

যে এজেন্সির মাধ্যমে গেছে তাদের সাথে কথা বলুন যা যদি তারা সাহায্য করবে লাশ ফিরত আনতে 

বেগাম ও সোয়ার বা সোহার