যদি বীর্যপাত না হয়, তাহলে গোসল
করা ফরজ নয়। চাই যত উত্তেজক
স্বপ্নই দেখুক না কেন!
আর কামরস (যেটাকে আরবিতে মযী
বলা হয়) এর কারণে গোসল ফরজ
হয় না। কামরস বের হলে শুধু লিঙ্গ
এবং যে জায়গায় লাগবে, সে জায়গা
ধুয়ে নিলেই হবে।
তবে নিশ্চিত হতে হবে, এটা শুধু কামরস,
নাকি বীর্য। বীর্য হলে গোসল করতে
হবে। আর বীর্যপাত না হলে গোসল
করতে হবে না।
পানি কম পান করলে, সকালে প্রসাব হলুদ হয়। তাছাড়াও প্রসাবের চাপ বেশীক্ষণ রাখলে প্রসাব হলুদ রং ধারণ করে। আপনি মাঝ রাতে উঠে একবার মূত্র ত্যাগ করুন। ইনশাআল্লাহ আর এরকম হবে...
আপনি একজন ইউরোলজিস্ট ডাক্তারের
পরামর্শ অনুযায়ী পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখুন
প্রস্রাবের রাস্তায় কোন প্রতিবন্ধকতা ও
মূথথলির দুর্বলতার কারণে এমনটা হচ্ছে কিনা
যথাযথ চিকিত্সা আরোগ্য লাভ করতে পারবেন।
এখানে বয়সটা গুরুত্বপূর্ণ। বয়স বেশী হলে একটু সমস্যা হতে পারে। স্বাভাবিক পরিবর্তন হিসেবেই বৃদ্ধি ঘটে প্রোস্টেট গ্রন্থির। প্রোস্টেট গ্রন্থি প্রস্রাব প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করে। ফলে প্রস্রাবের থলি সব সময় সম্পূর্ণ...
ফরজ গোসল করার আগে টয়লেট শেষ করে কোমড় থেকে পা পর্যন্ত সাবান দিয়ে ধুয়ে তারপর গোসল করলে গোসল আদায় হয়ে যাবে
অন্তরের ইচ্ছা-ই নিয়ত।মুখিক উচ্চারণের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই।অর্থাৎ পবিত্রতা...
ফরজ গোসলের জন্য এমন কোন বাধ্যবাধকতা নাই যে, আগে কোমর থেকে পা পর্যন্ত ধুতে হবে। কেননা, ফরজ গোসল তো এভাবেও হয়ে থাকতে পারে যে, স্বামী ও স্ত্রীর লজ্জাস্থান সামন্য একটু...
1 Answers
3062 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ