শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Ayesha

Call

চুল পড়া কমানোর প্রাকৃতিক কিছু উপায়। গরম তেল মাসাজ: ভিটামিন ই সমৃদ্ধ যে কোন তেল (নারকেল, অ্যালমন্ড, সরিষার তেল ইত্যাদি) হালকা গরম করে মাথায় মাসাজ করলে চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এই মাসাজের পূর্ণ উপকার পেতে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তেল দিয়ে মাথা মাসাজ করে শুয়ে পড়ুন। সকালে উঠে শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। পিঁয়াজের রস: পিঁয়াজে রয়েছে উচ্চ মানের সালফার, যা চুলের গ্রন্থিতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। এছাড়াও এটি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান বহন করে, যা জীবাণু এবং পরজীবী ধ্বংস করে দেয়। কয়েকটি পিঁয়াজ পিষে বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে রস বের করে নিন। এই রস মাথার ত্বকে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। আলুর রস: আলুর মধ্যে থাকে ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, কপার এবং নায়াসিন যা চুলের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং মিনারেলের অভাব পূরণ করে। ফলে চুলের শুষ্ক এবং ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া কমে আসে। পরিষ্কার কিছু আলু পিষে এর রস সরাসরি স্ক্যাল্পে ব্যবহার করুন। ৩০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা রেখে শুকিয়ে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নারকেলের দুধ: ফ্যাট এবং প্রোটিন চুলের পুনর্গঠন করে, এবং চুল পাতলা হওয়া এবং চুল পড়া রোধে সাহায্য করে। নারকেলের দুধে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও প্রোটিন পাওয়া যায়। নারকেলের দুধ মাথার ত্বক বা স্ক্যাল্পে লাগিয়ে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। নিম: অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় নিম খুশকি দূর করার জন্য খুবই উপযোগী। এটি স্ক্যাল্পের নিচের রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে এবং চুলের গোড়ায় পুষ্টি যোগায়। ফলে মাথার ত্বক সুস্থ থাকে এবং চুল লম্বা হয়। একটি পাত্রে পানি নিয়ে তার মধ্যে কিছু নিম পাতা দিয়ে ফুটান। পানি ফুটে অর্ধেক হয়ে গেলে পাত্রটি নামিয়ে রেখে মিশ্রণটি ঠাণ্ডা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ঠাণ্ডা হলে এই মিশ্রণটি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। আমলকি: প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় আমলকি চুলকে শক্ত ও মজবুত করে। ভিটামিন সি কোলাজেন প্রস্তুত করতে সাহায্য করে যা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এছাড়াও এটি আয়রন শোষণেও সাহায্য করে যা চুলকে শক্ত ও মজবুত রাখে এবং চুল পড়া রোধে সহায়তা করে। কয়েকটি শুকনা আমলকি নারকেল তেলের মধ্যে দিয়ে গরম করুন। তেলের রং কাল হয়ে আসলে তেলটি নামিয়ে ঠাণ্ডা করে মাথায় মাসাজ করুন। ২০ মিনিট পরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call

চুল পড়া রোধে করতে ১০টি কার্যকরী উপায়ঃ ১. প্রতিদিন হালকাভাবে শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করতে পারেন। তাতে আপনার মাথা পরিষ্কার থাকবে। ২. শুধু শরীর সুস্থ্য রাখার জন্যে নয়, চুল পড়া বন্ধের জন্যেও বেশি বেশি ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এক্ষেত্রে ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘ই’ আছে এমন খাদ্য বেশি সুফল বয়ে আনবে। ৩. এছাড়া খাবার তালিকায় আমিষ জাতীয় খাদ্যের পরিমাণ বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে মাছ মাংস, ডিম ও দুধ বেশি করে খেতে হবে। ৪. নিয়মিত প্রয়োজনীয় তেল দিয়ে মাথা ম্যাসেজ করতে পারেন। তিলের তেল এক্ষেত্রে অনেক উপকারী। ৫. পেয়াজ, রসুন ও আদার রস দিয়ে মাথা ম্যাসেজ করলেও উপকার পাবেন। ৬. তাছাড়া ভেজা চুল আঁচড়ানো থেকে বিরত থাকুন। ভেজা চুল আঁচড়ালে বেশি পরিমাণে চুল পড়ে। ৭. চুলের গোড়া শক্ত করতে বেশি পরিমাণে পানি খাওয়া উচিৎ। পানি শুধু চুলের জন্য নয় স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্যেও অত্যাবশ্যকীয় । ৮. সবুজ চা অর্থাৎ চায়ের সবুজ পাতা প্রতিদিন আপনার মাথায় ঘষলে চুল পড়া বন্ধ হবে। ৯. ভিজা চুল টাওয়েল বা শক্ত কাপড় দিয়ে কখনো মুছবেন না। ১০. নেশাজাতীয় দ্রব্য চুলের প্রধান শত্রু। ধূমপান ও মধ্যপাম থেকে বিরত থাকুন। সব সময় এ থেকে বিরত থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

শর্টকাটে দুটো কথা বললাম এক আপনি সপ্তাহে একবার আমলকি বেটে মাথায় দিবেন এবং চুল শুকিয়ে গেলে সেটি শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন দ্বিতীয়তঃ আপনি প্রতিদিন খাঁটি নারিকেল তেল ব্যবহার করবেন এবং আশাকরি সুফল পাবেন..

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

চুল পড়া রোধ ও নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রে পেঁয়াজের রস টনিক হিসেবে কাজ করে থাকে। এটি ক্লিনিকালই পরীক্ষিত যে চুল ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পেঁয়াজের রস দারুণ কার্যকর। শুধু তাই নয়, মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। পেঁয়াজে ভালো মাত্রায় সালফার উপাদান রয়েছে। যখন পেঁয়াজের রস লাগানো হয় তখন মাথায় রক্তসঞ্চালন বাড়ে। সালফার কোলাজেন টিস্যুর উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। এই টিস্যু চুল গজানোর জন্য প্রয়োজন। এ ছাড়া রক্ত সঞ্চালন বাড়লে স্ক্যাল্পের ফলিকল পুষ্টি পায়। এটি চুল গজাতে সাহায্য করে। সালফারের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটি ফাঙ্গাস, ব্যাকটেরিয়া- এগুলোকে প্রতিরোধ করে। ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ অনেক সময় চুলপড়ার জন্য দায়ী হয়। পেঁয়াজের রস চুল মজবুত করতে সাহায্য করে; চুল ভাঙ্গা ও চুল পাতালা হওয়া প্রতিরোধ করে। তাই পেঁয়াজের রস নিয়মিত ব্যবহার করলে চুলপড়া প্রতিরোধ হয়। তবে চুল পড়ারও বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এর মধ্যে খাবারদাবার, জীবনযাপনের ধরন বা জিনগত কারণ ইত্যাদি রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, চুলপড়া রোধে অনেক সময় ওষুধও দরকার হয়। তবে বেশির ভাগ চুলপড়া প্রতিরোধে পেঁয়াজের রস মাখার এই ঘরোয়া পদ্ধতিটি বেশ কার্যকরী। ★ চুলে পেয়াঁজের রস ব্যবহার করার ঘরোয়া পদ্ধতিঃ ১টি বড় পেঁয়াজ ভালো করে পিষে ছাকনি দিয়ে ছেকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর এই রস পুরো মাথার ত্বক ও চুলে লাগিয়ে একঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। পেঁয়াজের গন্ধ বেশ তীব্র, যদি সহ্য না হয় তবে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে গোলাপ জল মেশানো যেতে পারে। একঘণ্টা পর মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। চুল পড়ার পরিমাণের উপর নির্ভর করে প্যাকটি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করা যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আমলকি খাবেন।চুল আর পরবে না

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ