প্রতিদিন অজুর সাথে ২০০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করার দ্বারা ০৯ টি উপকার লাভ হবে। (১) আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত অসুন্তুষ্টির ৩০০ টি দরজা বন্ধ করে দিবেন। যেমন: শত্রতা, দূর্ভিক্ষ, ফিতনা ইত্যাদি। (২) রহমতের ৩০০ টি দরজা খুলে দিবেন। (৩) রিজিকের ১০০০ টি দরজা খুলে দিবেন। আল্লাহ তায়ালা পরিশ্রম ছাড়া তাকে গায়েব থেকে রিজিক দিবেন। (৪) আল্লাহ পাক নিজস্ব ইলম থেকে তাকে ইলম দিবেন, নিজের ধৈর্য্য থেকে ধৈর্য্য এবং নিজের বুঝ থেকে বুঝ দিবেন। (৫) ৬৬ বার কুরআন শরীফ খতম করার সাওয়াব দান করবেন। (৬) তার পঞ্চাশ বছরের গোনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (৭) আল্লাহ পাক জান্নাতে ২০টি মহল দান করবেন। যেগুলো ইয়াকুত, মারজান,জমরুদ দ্বারা নির্মিত হবে এবং প্রত্যেকটি মহলে ৭০,০০০ দরজা হবে। (৮) ২০০০ রাকাত নফল পড়ার সাওয়াব অর্জিত হবে। (৯) কবরের আযাব মাফ হয়ে যাবে ।
কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি লাভের সূরা।।>>> প্রতিরাতে সূরাহ মুলক তিলায়াত করা (কুরআন দেখে দেখে বা মুখস্ত যে কোন ভাবেই হোক) রাসূল (সাঃ) বলেন : “যে ব্যাক্তি প্রত্যেক রাতে তাবারকাল্লাযী বিইয়াদিহিল মুলক (সুরাহ মূলক) পাঠ করবে এর মাধ্যমে মহিয়ান আল্লাহ্ তাকে কবরের আযাব থেকে রক্ষা করবেন । সাহাবিরা বলেন , রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর যুগে আমরা এ সুরাহ টিকে আল-মানি’আহ বলতাম । অর্থাৎ তাঁরা একে “কবরের আযাব থেকে প্রতিরোধকারী ” হিসেবে নামকরণ করেছিলেন।।