নামাজে উত্তম সূরা?

ফাযায়েলে আমাল একটি হাদিসের কিতাব। ফাযায়েলে আমাল মানার  অর্থ হল হাদিস মানা। আর এটা অস্বীকার করা হল হাদিস অস্বীকার করা। তাই ফাযায়েলে আমালকে মানতে  হবে; প্রত্যাখ্যান করা যাবে না। তবে ফাযায়েলে আমালে কিছু দুর্বল ও কয়েকটি জাল বর্ণনা রয়েছে। ওগুলো মানা যাবে না।  . মূলত ফাযায়েলে আমাল মানা যাবে  কি না বলে প্রশ্নটা একারণেই আসে যে,  এতে কিছু জাল বর্ণনা রয়েছে। কিন্তু "সিহাহ সিত্তাহ"র অন্তর্ভুক্ত  সুনানে ইবনে মাজাতেও কিন্তু অনেক জাল বর্ণনা রয়েছে। সেক্ষেত্রে কেউ বলে না যে, ইবনে মাজা মানা যাবে না! কিন্তু ফাযায়েলে আমালের ক্ষেত্রে এটা বলে। কারা বলে জানেন? মুসলমানদের মধ্যে  ফিতনা সৃষ্টিকারী ভ্রান্ত সম্প্রদায় "আহলে হাদিস।" তারা এটা বলে, কারণ, এটা লিখেছেন দেওবন্দী একজন আলেম। আর দেওবন্দীরা ইংরেজের শত্রু হিসেবে তাদেরও শত্রু। যদি শুধু জাল ও দুর্বল বর্ণনার কারণে ফাযায়েলে আমাল মানা যাবে না বলা হত, তাহলে কয়েকশো বছর আগেই ইবনে মাজা  মানা যাবে বলে ফতোয়া আসত!! . মোটকথা, ফাযায়েলে আমাল হাদিসের কিতাব, এটা মানতে হবে। তবে এতে কিছু দুর্বল ও জাল বর্ণনা রয়েছে। ওগুলো  এড়িয়ে চললেই হল। ... . নামাজে নাভীর নিচে হাত বাঁধতে হবে। বিস্তারিত দেখুন এই উত্তরে:  http://www.ans.bissoy.com/173168/

বেতের নামাজে দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজিব। দোয়া কুনুত ছাড়া নামাজ হবে না। কারো যদি দোয়া কুনুত ছুটে যায়, আর সেটা সালাম ফেরানোর আগে যে কোনো সময় স্মরণ হয়, তাহলে সে...

উদাহরণের জন্য শুদু দুই রাকাত ফজরের নামাজের হিসাব করিঃ- আপনি যদি ফজরের দুই রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করেন, তাহলে আপনি দুই রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করার সওয়াব পাবেন, এইতো আপনি...

সানা পড়তে হবে- এটা সুন্নাত। পড়লে সোয়াব হবে। তবে না পড়লেও নামাজ হয়ে যাবে। কিন্তু ইন্নি ওয়াজ্জাহতু পড়তে হবে না। তবে অনেকে মনে করেন, এটা পড়া উত্তম। কিন্তু এটাকে আবশ্যক...

আপনি যেহেতু ইমাম সাহেবের সাথে এক রাকাআত পড়েছেন; অবিশষ্ট তিন রাকাআতই ছুটে গেছে তাই আপনার অপশিষ্ট তিন রাকাআতের মধ্য হতে প্রথম এবং দ্বিতীয় রাকাআতে সূরা ফাতেহার সাথে সূরা মিলাতে হবে।...

এটা একটি ইখতিলাফী অর্থাৎ মতবিরোধপূর্ণ মাস্আলা। কেউ কেউ বলেছেন, বিতরসহ তারাবীহ ৪১ রাক‘আত। অর্থাৎ বিতর ৩ রাকআত হলে তারাবীহ হবে ৩৮ রাক‘আত। অথবা বিতর ১ রাকআত ও তারাবীহ ৪০ রাকআত।...

 আবু হুরায়রা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,  যেসব নামাযে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে কিরাত শুনিয়ে পড়েছেন আমরাও সেসব নামাযে তোমাদেরকে কিরাত শুনিয়ে পড়ি। আর যেসব নামাযে কিরাত নীরবে পড়েছেন আমরাও...

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লালাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম ফজর এবং আসরের নামাজের ইমামতি শেষে মুস্ললিদের দিকে ফিরে দোয়া মুনাজাত করতেন। তাই এটা সুন্নত হিসাবে ইমাম সাহেবরা করে থাকেন।

উত্তর:  ১০০ নম্বর সূরা। আল-আদিয়াত পরিসংখ্যান সূরার ক্রম ১০০ আয়াতেরসংখ্যা ১১ পারারক্রম ৩০ রুকুর সংখ্যা ১ পূর্ববর্তী সূরা সূরা যিলযাল পরবর্তী সূরা সূরা ক্বারিয়াহ

নামায শুরু করার পর, ছানা পড়া শেষে তায়ুযু তথা আউযুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ্‌ পড়া সুন্নত। আর, অন্য সূরার আগে বিসমিল্লাহ্‌ পড়বেন। এভাবে, প্রত্যেক রাকা'য়াতে পড়তে পারেন।