নামায পড়ার সময় প্রত্যেক সূরা পড়কর পূর্বে কি বিসমিল্লাহ কি বলব নাকি বলব না?

আপনি কথা বলতে গেলে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন..আপনি কথা বলার সময় ভয় পান কেন??কেউ কি আপনাকে মেরে ফেলবে???আর বন্ধুরা যদি হাসে তাহলে কষ্ট পান কেন? বন্ধুরা তো অনেক কাছের.। ভুল করতে করতে একসময় ঠিকটা আয়ত্তে এসে যাবে

না গোসলের পর অজু ভাঙ্গার মত কিছু না হয়ে থাকলে অজু করার প্রয়োজন নেই। যেহেতু গোসলের মাধ্যমে অজুর ফারজিয়াত গুলো আদায় হয়ে যায়। 

না যাবেনা। মুল জামাতের আগে একাই নামায পড়া যাবেনা।

তাদেরকে না কাদেরকে হবে।

আরবি দোয়া : «رَبِّ اغْفِرْ لِي، رَبِّ اغْفِرْ لِي». বাংলা উচ্চারণ : রব্বিগফির লী, রব্বিগফির লী। বাংলা অর্থ : বাংলা অর্থ : হে আমার রব্ব! আপনি আমাকে ক্ষমা করুন। হে...

হ্যা, ইশরাক নামায এবং এশরাক নামায দুটি একই। 

ইশরাক নামায হচ্ছে দুই বা চার রাকা'য়াত।  আর, এই নামায পড়ার সময় হচ্ছে সূর্যদয়ের পর থেকে নিয়ে দ্বিপ্রহর পর্যন্ত। তবে, সূর্যদয়ের পর পরই পড়ে নেওয়া উত্তম।

নামায শুরু করার পর, ছানা পড়া শেষে তায়ুযু তথা আউযুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ্‌ পড়া সুন্নত। আর, অন্য সূরার আগে বিসমিল্লাহ্‌ পড়বেন। এভাবে, প্রত্যেক রাকা'য়াতে পড়তে পারেন।

হ্যা, তার উপর নামায আদায় করলে, আদায় হয়ে যাবে যদিও ট্যাংকটি ময়লা বা আবর্জনার হয়।

এমনটি হওয়ার কারণ সম্ভবত আপনি পানি কম পান করেন। তার কারণে আপনার মুখ শুকিয়ে যেতে পারেন। সেজন্য আপনার এমনটা হয় আর কি। পড়ার সময় যদি জোরে জোরে শব্দ  করে পড়ে...