বাংলাদেশে অনেক নিম্নমানের কাহিনি দিয়ে মুভিগুলো বানানো হয়। কিছু নায়ক নায়িকার ছবিকে হিট বলা হলেও তার কাহিনিগুলো হয় নিম্ন মানের এক রোখা।
আমাদের খরচ করার তেমন সামর্থ্য নেই এটাও সত্য। তবে শুধু খরচ দিয়েই সব হয় না। কাহিনি ভালো হলেই।
তবে হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকতে কিন্তু তিনি আমাদের বহু অসাধারণ চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। এছাড়া বাংলাদেশে আরো কিছু ভালো চলচ্চিত্র আছে। যেমন- গেরিলা, আমার বন্ধু রাশেদ, দীপু নাম্বার টু, ডুব, পুত্র, আঁখি ও তার বন্ধুরা, ঢাকা অ্যাটাক ইত্যাদি।
তাই চলচ্চিত্রকে কিন্তু পিছিয়ে থাকা বলা যায় না। অনেক ভালো চলচ্চিত্র আছে আমাদের।
আমি মনে করি,পরিচালক ও চলচ্চিত্র বোর্ডের দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের দূরদর্শীর অভাব। কারণ,আমরা যদি ৯০ এর দিক ফলো করি তবে আমরা দেখি ঐ সময়টাতে ছায়াছবি গুলো স্ট্যান্ডার্ড মানের ছিলো,পরিবারের সবাই মিলে এক সাথে বসে দেখতে পারতো!তাছাড়া, ৯০ এর সময় নায়ক সালমান শাহ যখন অকাল মৃত্যু বরণ করেন তখন থেকে চলচ্চিত্রের ধস নামে।তার অবর্তমানে আজ পর্যন্ত কোন অভিনেতা তার সমকক্ষে আসতে পারেনি।