চিন্তা করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়। বরং তা মেধার বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে। যেমন কোন গাণিতিক সমস্যা সমাধানের সময় বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ঘটে। কিন্তু দুশ্চিন্তা জিনিসটা খুব খারাপ। কারণ এতে মস্তিষ্কের কাজের বিঘ্ন ঘটে। যেহেতু আমাদের দেহের যাবতীয় কাজ এই মস্তিষ্কের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয় তা্ই যদি মস্তিষ্ক তার কাজ ঠিকভাবে না করতে পারে তবে দেহের বিভিন্ন সমস্যা হতেই পারে। আর চিকন স্বাস্থ্য নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কোন মানেই হয় না। কারণ চিকন স্বাস্থ্য মানেই দুর্বল স্বাস্থ্য নয় বরং বিভিন্ন রোগে জর্জরিত দেহ হলো দুর্বল স্বাস্থ্য। তাই চিকন স্বাস্থ্য নিয়ে না ভেবে কিভাবে দেহকে সুস্থ্য, সবল ও নীরোগ রাখা যায় সেদিকে বেশি নজর দিন।