Yakub Ali

Call

image

প্রাথমিক অবস্থায়, সহজে সমাধান করা যায়

বেড়ে যাওয়া শ্বেতী রোগের চিকিৎসা সময়সাপেক্ষ, পুরোপুরি না-ও সারতে পারে। দেহের লোমশ অংশের চিকিৎসা অনেকটাই সফল হয়। কিন্তু যেসব জায়গায় লোম থাকে না, যেমন আঙুল, ঠোঁট ইত্যাদির চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে। অনেক সময় নিজে থেকেই সেরে যেতে পারে। সাধারণত কোনো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়া শুধু রোগের লক্ষণ দেখেই এই রোগ নির্ণয় করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মলম, থেরাপি ব্যবহার করা হয়। প্রয়োজনে ত্বক প্রতিস্থাপন করা যায়। তবে সব রোগীর জন্য সব চিকিৎসা পদ্ধতি একরকম ফল দেয় না। রোগীর বয়স, রোগের স্থান এবং ব্যাপ্তিভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি বাছাই করা হয়।

দ্রুত ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া দরকার

Talk Doctor Online in Bissoy App

শ্বেতী রোগ সাধারণত শরীরের কোনো বিশেষ স্থানের ত্বকের রং উৎপাদনকারী কোষ বা মেলানোসাইট রোগাক্রান্ত হলে বা সংখ্যায় কমে গেলে অথবা মরে গেলে মেলানিন নামক ত্বকের রঞ্জক (রং) তৈরি বন্ধ হয়ে যায় এবং ওই নির্দিষ্ট স্থানে সাদা দাগ পড়ে। [১] [২] শ্বেতী কোনো ছোঁয়াচে রোগ নয় বা প্রানঘাতি নয়। বিজ্ঞানীরা এই রোগের কারণ এখনও জানতে পারেননি। বিশ্বে ১০ কোটি মানুষ বর্তমানে এ রোগে আক্রান্ত।[৩][৪] লক্ষণ চিকিৎসা শ্বেতী রোগের চিকিৎসা সময়সাপেক্ষ, পুরোপুরি না-ও সারতে পারে। দেহের লোমশ অংশের চিকিৎসা অনেকটাই সফল হয়। কিন্তু যেসব জায়গায় লোম থাকে না, যেমন আঙুল, ঠোঁট ইত্যাদির চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে। অনেক সময় নিজে থেকেই সেরে যেতে পারে। সাধারণত কোনো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়া শুধু রোগের লক্ষণ দেখেই এই রোগ নির্ণয় করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মলম, থেরাপি ব্যবহার করা হয়। প্রয়োজনে ত্বক প্রতিস্থাপন করা যায়। তবে সব রোগীর জন্য সব চিকিৎসা পদ্ধতি একরকম ফল দেয় না। রোগীর বয়স, রোগের স্থান এবং ব্যাপ্তিভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি বাছাই করা হয়। ওষুধ বিভিন্ন মাত্রার করটিকো স্টেরয়েড জাতীয় মলম, কেলসিপট্রিন মলম, টেক্রলিমাস অথবা পাইমেক্রলিমাস মলম, মুখে খাবার স্টেরয়েড (প্রেডনিসলন) ট্যাবলেট, রিভফ্লাভিন ট্যাবলেট ইত্যাদি। ফটোথেরাপি/ লেজার ন্যেরোবেন্ড আলট্রাভায়োলেট-বি (NB UVB), পুভা (PUVA), লেজার (308 nm exceimer laser) ইত্যাদি চিকিৎসা এককভাবে বা অন্যান্য চিকিৎসার সঙ্গে প্রয়োগ করা হয়। কসমেটিক সার্জারি দুই বৎসর বা তার বেশি সময় ধরে যেসব ক্ষেত্রে সাদা দাগ স্থির থাকে বা নতুন দাগ আবির্ভাব হয় না অথবা ওষুধ এবং ফটোথেরাপিতে কাজ হয় না, সে ক্ষেত্রে কসমেটিক সার্জারি করা যায়। বিভিন্ন রকমের সার্জিক্যাল চিকিৎসা আছে- ইপিডার্মাল গ্রাফটিং, অটোলগাস মিনিগ্রাফ্ট, ট্রান্সপ্লানটেশন অব কালচার্ড অর নন কালচার্ড মেলানোসাইট ইত্যাদি। [২][৫]

Talk Doctor Online in Bissoy App