আমার মুখে দুর্গন্ধ হয়। আমি দিনে দুবার ব্রাশ করি তবুও মুখে গন্ধ হয়। বিশেষ করে সকালে খাওয়ার পর ২-৩ ঘন্টা পর আর বিকেলে বেশি,আমি মুখ ভাল ভাবে ব্রাশ করি,তারপরও আমার মনে হচ্ছে খাদ্য নালি থেকে গন্ধ বের হয়ে মুখ দিয়ে বের হয়ে আসে,আমাকে এই বিষয়ে কেউ ভাল উপদেশ দিন।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

পানি: মুখে দুর্গন্ধ হলে পানি খেয়ে নিন। খুব সহজেই মুখের দুর্গন্ধ দূর করা যায় পানি পান করে। প্রথমে মুখে কিছু পানি নিন। এরপর সেটা ভালো করে কুলি করে ফেলে দিন। এরপর এক গ্লাস পানি খেয়ে ফেলুন। মুখের দুর্গন্ধ কমে যাবে। লবঙ্গ: আপনার মুখে যদি দুর্গন্ধ হয়ে থাকে তাহলে সঙ্গে সব সময় লবঙ্গ রাখুন। যখনই মনে হবে মুখ থেকে দূর্গন্ধ বের হচ্ছে তখনই মুখে একটি লবঙ্গ রেখে দিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই মুখের বাজে গন্ধ চলে যাবে। এলাচ: এলাচ মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সহায়ক। আপনার পকেটে সবসময় কয়েকটি এলাচ রাখুন। মুখে দূর্গন্ধ হয়েছে মনে হলেই এলাচ দানা চুষতে থাকুন। কিছুক্ষণের মধ্যেই মুখের দূর্গন্ধ চলে যাবে। লেবু/কমলা: লেবু কিংবা কমলাতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ভিটামিন সি মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যকটেরিয়াকে ধ্বংস করে দেয়। ফলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যায় পুরোপুরি। তাই মুখে দুর্গন্ধ অনুভূত হলেই লেবু কিংবা কমলা খেয়ে নিন। নিয়মিত অন্তত একটি কমলা খেয়ে মুখের দুর্গন্ধকে চিরতরে বিদায়ও দিতে পারবেন। আপেল: আমরা যখন আপেল খাই তখন মুখে প্রচুর স্যালাইভা উৎপন্ন হয়। ফলে আপেল খেলে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যকটেরিয়া লালার সঙ্গে পরিষ্কার হয়ে যায় এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যায়। সবুজ চা: সবুজ চায়ে প্রচুর ফ্ল্যাবনয়েড আছে। ফ্ল্যাবনয়েড মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যকটেরিয়াকে আটকে থাকতে দেয় না এবং ধ্বংস করে ফেলে। ফলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মুখে বাজে গন্ধ হওয়ার মূল ৭টি কারণ ও সমাধান

মুখে দুর্গন্ধের অস্বস্তিকর সমস্যায় কমবেশি সবাইকেই পড়তে হয়। তবে এটা যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী বা পুরনো সমস্যা হয়ে থাকে, তবে এর মূলোৎপাটন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডাক্তার মাউথ ওয়াশ বা এ ধরনের কিছু দিয়ে থাকেন। এতে কিছু সময়ের জন্য দুর্গন্ধ চলে যায়। মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার সাতটি মূল কারণ ও এর সম্ভাব্য সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ জেনে নিন।

১. আপনি দাঁতের যত্ন নিচ্ছেন না

২০১২ সালে ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ওরাল সায়েন্সে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, দাঁতের পরিচ্ছন্নতা না থাকার জন্য শতকরা ৮৫ ভাগ দায়ী মানুষের বদ অভ্যাস। আর এর পেছনে কাজ করে মুখের ভেতরে খাদ্যকণা ঠিকমতো পরিষ্কার না করা। এর কারণে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া জন্মায়, জানালেন নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ মার্ক গিবার। আমেরিকান ডেন্টাল অ্যাসোসিয়েশনের কনজ্যুমার অ্যাডভাইজার ডেন্টিস্ট রিচার্ড এইচ প্রাইস বলেন, জিহবার নিচে অক্সিজেন ছাড়া বেঁচে থাকা এ ব্যাকটেরিয়া সালফার কম্পাউন্ড উৎপাদন করে যার গন্ধ অনেকটা পচা ডিমের মতো। আর এ গন্ধ দূর করতে হলে দিনে অন্তত দুইবার দাঁত ব্রাশ করতে হবে।

২. যথেষ্ট পানি খান না

দেহে পানির অভাবে খুব অল্প পরিমাণ সেলিভা উৎপন্ন হয়। সেলিভা মুখের এসব ব্যাকটেরিয়াকে পরিষ্কার করে। পানির অভাবে মুখের ভেতর শুকনো থাকে এবং সেলিভা মরে যায়। এই মৃত সেলিভা কোষ থেকেও বাজে গন্ধ তৈরি হয়।

৩. অ্যালার্জিও দায়ী

অ্যালার্জির কারণে অনেকে নাক দিয়ে শ্বাস নিতে পারেন না। তখন মুখ দিয়ে শ্বাস নিতে হয় এবং এতে মুখের ভিতরটা শুকিয়ে যায়। ফলে সেই একই সমস্যা। নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ ডেল আমান্ডা টেইলর বলেন, অ্যালার্জির সমস্যা থাকলেও মুখে দুর্গন্ধ হয়। অ্যালার্জির চিকিৎসা নিন।

৪. বাজে গন্ধ উৎপন্নকারী খাবার বেশি খেলে

এটা বলে বোঝাতে হবে না যে, রসুন খেলে মুখে দুর্গন্ধ হবেই। আবার দুধ খুবই ভালো খাদ্য। কিন্তু এ দ্রব্য মুখে এক ধরনের শ্লেষ্মা উৎপন্ন করে যা দুর্গন্ধ তৈরি করে, জানালেন ডেন্টিস্ট মার্থা অ্যান কিলস। এ জাতীয় উচ্চমাত্রার কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ খাবার বেশি খেলে বাজে গন্ধের শ্লেষ্মা হয়। তাই এগুলো বেশি পরিমাণ খাবেন না।

৫. সাইনাস অথবা টনসিলে সংক্রমণ থাকলে

সাইনাসে সংক্রমণ ঘটলে বাজে গন্ধ আসে মুখ থেকে। ডাক্তারের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক বা নেটি পট থেরাপির মাধ্যমে সাইনাসের বাজে শ্লেষ্মা দূর করা যায়, জানালেন নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ জেমস এন পালমার। এ ছাড়া টনসিলে সংক্রমণ ঘটলে এক ধরনের ক্যালসিয়াম পাথর জন্মে যা কটু গন্ধ সৃষ্টি করে।

৬. এসিডিটির সমস্যা

এসিডিটির ফলে পাকস্থলীর জ্বালাপোড়া থেকে ভিনেগারের মতো গন্ধ তৈরি হয়। টক জাতীয় ঢেকুর হয়ে তা মুখে বাজে গন্ধ ছড়িয়ে দেয়।

৭. ক্যান্সারের মতো দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে

মুখে খুব বাজে ধরনের গন্ধ ক্যান্সারের মতো দুরারোগ্য ব্যাধির কারণে হতে পারে। তবে তা কদাচিৎ দেখা যায়। এ গন্ধের বৈশিষ্ট্য অনেকটা টক এবং পনিরের মতো। যে সব মানুষের নানা ব্যাধির কারণে বেশি পরিমাণ তেজক্রিয় রশ্মির পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হয়, তাদের এমনটি হতে পারে।

সমাধান:

প্রতিদিনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজের মতো দাতের যত্ন নেয়া ও দাত পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরী। তবে উপরোক্ত সমস্যাগুলোর কারণে দাতের সঠিক যত্ন নিলেও বিব্রতকর দূর্গন্ধ এড়ানো যায়না। এসব ক্ষেত্রে মূল সমস্যা অনুধাবণ ও োরাগ নির্নয় করে সঠিক চিকিৎসা নেয়া উচিত। প্রথমে একজন দন্ত চিকিৎসকের সরণাপন্ন হয়ে তার পরামশ্য অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেয় যেতে পারে। তবে রোগ নির্মূল হওয়ার আগ পর্যন্ত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা যেতে পারে।

তথ্যসূত্র: দৈনিক কালেরকণ্ঠ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মুখের দুর্গন্ধ নামকরোগটি বড় বিব্রতকর। মুখের এ দুর্গন্ধ কেন হয়, তা নিয়ে বিজ্ঞানের গবেষণা বহুকাল ধরে চলে আসছে। সেসব গবেষণা থেকে সুনির্দিষ্টভাবে কয়েকটি কারণকে চিহ্নিতও করা গেছে। সেগুলো হলো-খাদ্য আবরণ জমে থেকে ডেন্টলি প্লাক সৃষ্টি এবং মাড়ির প্রদাহ (পেরিওডন্টালডিজিজ), মুখের ঘা বা ক্ষত হওয়া, আকাবাঁকা দাঁত থাকার কারণে খাদ্যকণা জমা, অপরিষ্কার কৃত্রিম দাঁত বা ক্রাউন ব্রিজ, জিহ্বা অপরিষ্কার থাকার কারণে খাদ্যকণা ও জীবাণুর অবস্থান, ছত্রাক বা ফাঙ্গাস জাতীয় ঘা, মুখের ক্যান্সার, ডেন্টাল সিস্ট বা টিউমার, দুর্ঘটনার কারণে ফ্রেকচার ও ক্ষত তাছাড়া দেহের অন্য রোগের কারণেও মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে যেমন-পেপটিক আলসার, লিভারের রোগ, গর্ভাবস্থা, কিডনি রোগ, রিউমেটিক রোগ বাবাতজনিত রোগ, ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র, হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ, গলা বা পাকস্থলীর ক্যান্সার, এইডস রোগ,হৃদরোগ, মানসিক দুশ্চিন্তা, নাক, কান, গলার রোগ।সুতরাং মুখের স্থানীয়ভাবে কারণগুলো দূর করার পরও যদি দুর্গন্ধ থেকে যায় তবে দেহের অন্য সাধারণ রোগের উপস্থিতির পরীক্ষাগুলো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করিয়ে নেয়া উচিত। মুখের দুর্গন্ধ অনেকক্ষেত্রে নিজে অনুভবকরা যায় না, অন্যরা বুঝতে পারেন এটাই এর বড় সমস্যা।একটি পরিষ্কার ভালো দাঁতের ব্রাশ ও পেস্ট দিয়ে দাঁতের সবগুলো অংশ ভেতরে-বাইরে পরিষ্কার করুন(তিনবেলা খাবারের পর)। জিহ্বা পরিষ্কারের জন্য জিবছুলা ব্যবহার করতে পারেন। যে কোনো ধরনের মাউথওয়াশ (ক্লোর হেক্সিডিন জাতীয়) ২ চামচ মুখে ৩০ সেকেন্ড রেখে ফেলে দিয়ে আবার অল্প গরম লবণ পানিতে কুলিকুচি করা। প্রতিদিন অন্তত দু'বার সকালে ও রাতে (আহারের পর) এটা করতে বলা হয়।মুখের ভেতরে একটি লং বা এলাচির দানা রাখুন। প্রতিবার আহারের পর সম্ভব হলে দাঁত ব্রাশ অথবা ভালোভাবে কুলিকুচি করে ফেলুন।বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবেদাঁত ব্রাশ করলেই শুধু ময়লা বা খাদ্যকণা পরিষ্কার হয় না, কারণ দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে বা মাড়ির ভেতরে অনেক সময় খাদ্যকণা জমা থেকে পচন শুরু হয়। এরজন্য ডেন্টাল ফ্লস (এক ধরনের পিচ্ছিল সুতা) বা ডেন্টাল টুথপিকস (এক ধরনের জীবাণুমুক্ত শলাকা) ব্যাবহার করতে হবে। সেই সাথে কতগুলো বদঅভ্যাস যদি থাকে তবে তা বাদ দিতে হবে।যেমন- ধূমপান করা, পান, সুপারি, জর্দা, গুল, তামাকপাতা ইত্যাদি চিবানো, মদ বা অ্যালকোহল পান, মাদকদ্রব্য সেবন ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মুখের দুর্গন্ধ দুর করতেঃ ভালো দাঁতের ব্রাশ ও পেস্ট দিয়ে দাঁতের সবগুলো অংশ ভেতরে-বাইরে পরিষ্কার করুন (তিনবেলা খাবারের পর)। জিহ্বা পরিষ্কারের জন্য জিবছুলা ব্যবহার করতে পারেন। যে কোনো ধরনের মাউথওয়াশ (ক্লোর হেক্সিডিন জাতীয়) ২ চামচ মুখে ৩০ সেকেন্ড রেখে ফেলে দিয়ে আবার অল্প গরম লবণ পানিতে কুলিকুচি করা। প্রতিদিন অন্তত দু'বার সকালে ও রাতে (আহারের পর) এটা করতে বলা হয়। মুখের ভেতরে একটি লং বা এলাচির দানা রাখুন। প্রতিবার আহারের পর সম্ভব হলে দাঁত ব্রাশ অথবা ভালোভাবে কুলিকুচি করে ফেলুন। বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে দাঁত ব্রাশ করলেই শুধু ময়লা বা খাদ্যকণা পরিষ্কার হয় না, কারণ দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে বা মাড়ির ভেতরে অনেক সময় খাদ্যকণা জমা থেকে পচন শুরু হয়। এর জন্য ডেন্টাল ফ্লস (এক ধরনের পিচ্ছিল সুতা) বা ডেন্টাল টুথ পিকস (এক ধরনের জীবাণুমুক্ত শলাকা) ব্যাবহার করতে হবে। সেই সাথে কতগুলো বদঅভ্যাস যদি থাকে তবে তা বাদ দিতে হবে। যেমন- ধূমপান করা, পান, সুপারি, জর্দা, গুল, তামাকপাতা ইত্যাদি চিবানো, মদ বা অ্যালকোহল পান, মাদকদ্রব্য সেবন ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

নিয়মিত আপনি chine Herbal tooth paste দিয়ে orecare ঔষধটি দ্বারা ব্রাশ করুন।আশা করি মুখের দুরগন্ধ দূর হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মুখে দুর্গন্ধ (bad breath) এর মেডিকেল নাম হ্যালিটোসিস (Halitosis)। জেনে নিন হ্যালিটোসিস হওয়ার কারণ গুলোঃ১। ব্যাকটেরিয়াঃ মুখের ব্যাকটেরিয়া প্রধান কারণ। আমাদেরমুখে প্রায় ৬০০র অধিক ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। নিয়মিত দাত ব্রাশ না করলে এরা মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে। ২। খাদ্যঃকিছু কিছু খাবার আসে যেগুলো মুখে দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে। যাদের মধ্যে পিয়াজ আর রশুন মনে হয়সবাই খুব সহজেই সনাক্ত করতে পেরেছেন। ৩। ওষুধঃপ্রায় সব ওষুধেরই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াআসে। তার মধ্যে শুষ্ক মুখ খুবই কমন একটা। যার ফলে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়।৪। দাতের রোগঃদাঁতের রোগের কারনে অনেক সময় মুখে দুর্গন্ধ হয়। মাড়ির রোগ এ বেশি দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়।৫। সাইনুসাইটিস (Sinusitis)আপনার যদি Sinusitis এরসমস্যা থাকে তাহলেও মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে।৬। অন্যান্য দৈহিক রোগঃবিভিন্ন ধরনের দৈহিকরোগ আপনার মুখে দুর্গন্ধের সৃষ্টি করতে পারে। তারমধ্যেliver disease, kidney disease, respiratory disease উল্লেখযোগ্য। ৭। বয়সঃআপনার বয়স ও আপনার মুখে দুর্গন্ধের কারণ! আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন, বাচ্চাদের মুখে মিষ্টি একটা গন্ধ পাওয়া যায়, যেটা আপনার নেই। আপনার বয়স যতই বাড়তে থাকবে,মুখের গন্ধটাও কটু হতে শুরু করবে। এর কারণ অবশ্য এখনও ভাল ভাবে জানা যায়নি। মুখে দুর্গন্ধ হওয়াকি ভাবে প্রতিরোধ করবেন১. প্রতিদিন নূন্যতম দুইবার দাঁত ব্রাশ করুন এবং ফ্লস দিয়ে দাঁতের ফাঁক থেকে খাদ্যকণা পরিস্কার করুন।২. আপনার জিহ্বাতেও দিনে অন্তত একবার ব্রাশ করুন।৩. আপনার দাঁত বছরে অন্তত একবার একজন প্রফেশনালকে দিয়ে পরিস্কার করিয়ে নিনএবং একজন ডেন্টিস্টকে দিয়ে পরীক্ষা করে নিন।৪. ধুমপানের অভ্যাস থাকলে, ছেড়ে দিন।৫. চিনি কম খাবেন, কফি, এবং এ্যালকোহল বা মদ ত্যাগ করুনমশলা জাতীয় খাবার যেমন রশুন, ঝাল মরিচ ইত্যাদি, এবং কড়া গন্ধযুক্ত খাবার যেমন শুঁটকি মাছ ইত্যাদি খাওয়া কমিয়ে দিন।৬. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনে যেটি করবেন এলাচ মুখে নিয়ে চাবান দেখবেন সাথে সাথে মুখের দুগ্ধ চলে যাবে নিয়মিত করলে বালো ফল পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ