অর্গাজম বলতেই যৌন সুখানুভূতি যা মেয়েদের মূলত দু’ধরনের যৌন সুখানুভূতি বা অর্গাজম হয়। প্রথমত, সঙ্গমের সময় মেয়েদের গর্ভাশয়ে পুরুষাঙ্গের আঘাতের ফলে এক রকম সুখানুভূতি হয়। এটিকেই প্রধানত অর্গ্যাজম বলে ধরা হয়।
কিন্তু মেয়েদের অপর এক রকম সুখানুভূতি হয় এবং সেই অর্গ্যাজমটিই মেয়েদের শরীরে প্রবল উন্মাদনার সৃষ্টি করে। এই অর্গ্যাজমটির মূল উৎস কিন্তু ক্লিটোরিসে নয়, ক্লিটোরিসের ঠিক নীচে জি-স্পটে।
এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গ্যাজমের যে সুখানুভূতি তা পেনিট্রেশনের সুখানুভূতির চেয়েও বেশি। এই ধরনের অর্গ্যাজম সঙ্গম করতে করতে হতে পারে আবার সঙ্গম ছাড়াও হতে পারে। সঙ্গম না করেও কীভাবে মেয়েরা এই অর্গ্যাজম উপভোগ করেন? জেনে নিন
-
১) শুধু স্তনবৃন্ত দু’টি যদি আলতো করে স্পর্শ করা হয় বা স্তনবৃন্ত যদি আঙুলে একটু চেপে ধরা হয় তবে এই ধরনের অর্গ্যাজম হতে পারে।
-
২) যোনির ভিতরে নয়, ভালভার ভিতরের অংশটি আঙুল দিয়ে অল্প রাব করলে এই অর্গাজম হতে পারে।
-
৩) পুরুষাঙ্গটি ভালভা ও ক্লিটোরিসে শুধু রাব করলেও মেয়েদের এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গ্যাজম হয়।
-
৪) অনেক সময় শুধু ডার্টি টক করলেও মেয়েদের এই অর্গ্যাজম হতে পারে।
-
৫) অনেক মেয়েরা পর্ন দেখতে দেখতেও অর্গ্যাজমিক বোধ করেন।
-
৬) অনেক মেয়ের শরীরের বিশেষ বিশেষ অংশে আলতো কামড় দিলেও এই অনুভব হয়।
-
৭) পুরুষসঙ্গী নিতম্বে মাসাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে এই অনুভূতি হয়।
-
৮)আপনার সঙ্গীনিকে জিজ্ঞেস করে নিবেন তার অর্গাজম বা যৌন সুখানুভূতি লাভ করছে কিনা এতে পুরুষের জানা মুশকিল যদি না স্ত্রী সংগিনি না বলে।আর যদি তারা সহবাসে ব্যথা পাওয়ার জন্যেএ মিথ্যে বলতে পারে যে তাদের যৌন সুখানুভূতি হয়েছে। এটি সর্বোপরি তাদের উপর নির্ভর যোগ্য।