শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

তৎকালীন বৃটিশ-ভারতের রাজধানী দক্ষিণ দিল্লীর এক জনবিরল অঞ্চল 'মেওয়াত'এ 'দাওয়াতে তাবলিগ জামাতে'র গোড়াপত্তনের কয়েক দশক পর,১৯৪১ খৃস্টাব্দে নিজামুদ্দীন মসজিদের নূহ মাদ্রাসায় প্রথম বড় পরিমণ্ডলে তাবলিগ ইজতেমার সূচনা হয়েছিল। তখনো তাবলিগ জামাতের দাওয়াত পৌঁছেনি এই বঙ্গভাগে। প্রথম যুগে 'শওক' ও 'জযবার' সাথে ফায়দা হাসিলের যে 'মেহনত' চলছিল তা হযরত মাওলানা আবদুল আজিজের (রহ.)মাধ্যমে ১৯৪৪ সালে এসে পৌঁছে বাংলাদেশে । তবে তারও দু'বছর পরে এদেশে 'বিশ্ব ইজতেমা'র ঐতিহাসিক পটভূমি রচিত হয়েছিল কাকরাইল মসজিদে ছোট আয়তনে। অতঃপর এই মারকাজ ছেড়ে ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রাম হাজী ক্যাম্পে,১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে,১৯৬৫ সালে টঙ্গীর পাগারে এবং অবশেষে ১৯৬৬ সালে টঙ্গীর তুরাগ নদীর (কহর দরিয়া) উত্তর-পূর্ব তীর সংলগ্ন ১৬০ একর জায়গার বিশাল খোলা ময়দানে বিশ্ব ইজতেমায়-বিশ্ব তাবলিগের পুনর্জাগরণ ঘটে।১৯৯৬ সালে তত্কালীন সরকার এ জায়গায় ১৬০ একর জমি স্থায়ীভাবে ইজতেমার জন্য বরাদ্দ দেয় এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঘটায়। 

তথ্য সূত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক 


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ