ক্যালবো-ডি ভিটা খাওয়ার নিয়ম কি?

Oral solution: Colecalciferol (Vitamin D3) is recommended 50 mcg or 1ml (20000 IU)/day or as directed by the physician.Chewable tablet: Cholecalciferol (Vitamin D3) is recommended 100 IU (1 tablet) daily,...

প্রাপ্তবয়স্ক ও স্কুলগামী শিশুদের ক্ষেত্রে দিনে ১ টি এফারভেসেন্ট (বুদবুদ্বায়িত) ট্যাবলেট। ৩-৭ বছর বয়সী শিশু: ১/২ ইফারভেসেন্ট (বুদবুদ্বায়িত) ট্যাবলেট প্রতিদিন। একটি ট্যাবলেট অর্ধেক গ্লাস পানিতে গুলিয়ে পান করুন।...

শিশু : ১ টি ট্যাবলেট প্রতিদিন। কিশােরও কিশােরী: ১-২ ট্যাবলেট প্রতিদিন। প্রাপ্ত বয়স্ক : দিনে ২ টি ট্যাবলেট। টেট্রাসাইক্লিন, ফ্লুরাইড প্রিপারেশন, ভিটামিন ডি। এটা বিবেচনায়...

১টি ট্যাবলেট দিনে ২ বার। সকালে এবং রাতে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। ডিগোক্সিন, এন্টাসিড, অন্যাণ্য ক্যালসিয়াম সালফেট, টেট্রাসাইক্লিন, ডক্সিসাইক্লিন।ক্যালবো-ডি ট্যাবলেট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...

ক্যালসিয়াম চুষে খাওয়ার ট্যাবলেটঃ শিশুদের দৈনিক ১-২ টি ট্যাবলেট।ক্যালসিয়াম ২৫০ মি.গ্রাঃ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক ২টি ট্যাবলেট।ক্যালসিয়াম ৫০০ মি.গ্রাঃ দৈনিক ১টি ট্যাবলেট।লক্ষণ দেখা দেবার পর তীব্রতা অনুসারে ২-৩টি ট্যাবলেট খেতে হবে।...

ক্যালসিয়াম চুষে খাওয়ার ট্যাবলেটঃ শিশুদের দৈনিক ১-২ টি ট্যাবলেট।ক্যালসিয়াম ২৫০ মি.গ্রাঃ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক ২টি ট্যাবলেট।ক্যালসিয়াম ৫০০ মি.গ্রাঃ দৈনিক ১টি ট্যাবলেট।লক্ষণ দেখা দেবার পর তীব্রতা অনুসারে ২-৩টি ট্যাবলেট খেতে হবে।...

১ টি ট্যাবলেট দিনে ২ বার।সকালে এবং সন্ধ্যায় অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। ডিগক্সিন, ক্যালসিয়াম, এলুমিনিয়াম অথবা ম্যাগনেশিয়ামযুক্ত এন্টাসিড, অন্যান্য ক্যালসিয়াম সালিম্যান্ট, ক্যালট্রিায়ােল । রোক্যাল-এম ভিটা...

প্রাপ্ত বয়স্ক ও স্কুলগামী শিশু (৯ বছরের উপরে): সকাল ও রাতে ১টি ট্যাবলেট অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। ৪-৮ বছরের শিশু: প্রতিদিন ১টি এফারভেসেন্ট ট্যাবলেট। নবজাতক: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।...

২-৪ মি.গ্রা. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে, হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্য রক্ষায়, ইমিউন সিস্টেমকে (রােগ প্রতেিরাধ ক্ষমতা) উন্নত করায় ৪-৮ মি.গ্রা. ত্বকের উন্নতিসাধনে, দেহের শক্তি বাড়াতে, মস্তিষ্ক ও কেন্দ্রীয়তন্ত্রের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় এবং চোখের সুস্বাস্থ্য রক্ষায়...

২-৪ মি.গ্রা. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে, হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্য রক্ষায়, ইমিউন সিস্টেমকে (রােগ প্রতেিরাধ ক্ষমতা) উন্নত করায় ৪-৮ মি.গ্রা. ত্বকের উন্নতিসাধনে, দেহের শক্তি বাড়াতে, মস্তিষ্ক ও কেন্দ্রীয়তন্ত্রের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় এবং চোখের সুস্বাস্থ্য রক্ষায়...