I am a General Physician specially expert in Diabetology, I will serve the patient with care and dedication
ফ্লুরাসিল (Fluracil) এ আছে Fluorouracil। ফ্লুরাসিল (Fluracil) এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মাত্রা ও সেবনবিধি, সতর্কতা, মিথষ্ক্রিয়া, গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার, মাত্রাধিক্যতাঃ
অ্যাক্টিনিক কেরাটোসিস (একে), স্তন ক্যান্সার, কোলনের ম্যালিগন্যান্ট নিওপ্লাজম, অগ্ন্যাশয়ের ম্যালিগন্যান্ট নিওপ্লাজম, পেটের ম্যালিগন্যান্ট নিওপ্লাজম, রেকটাল কার্সিনোমা, সুপারফিশিয়াল বেসাল সেল কার্সিনোমা, ওয়ার্টস, হাইপারকেরাটোটিক অ্যাক্টিনিক কেরাটোসিস
0 likes | 20 viewsড্রুসিল (Drucil) এ আছে Fluorouracil। ড্রুসিল (Drucil) এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মাত্রা ও সেবনবিধি, সতর্কতা, মিথষ্ক্রিয়া, গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার, মাত্রাধিক্যতাঃ
অ্যাক্টিনিক কেরাটোসিস (একে), স্তন ক্যান্সার, কোলনের ম্যালিগন্যান্ট নিওপ্লাজম, অগ্ন্যাশয়ের ম্যালিগন্যান্ট নিওপ্লাজম, পেটের ম্যালিগন্যান্ট নিওপ্লাজম, রেকটাল কার্সিনোমা, সুপারফিশিয়াল বেসাল সেল কার্সিনোমা, ওয়ার্টস, হাইপারকেরাটোটিক অ্যাক্টিনিক কেরাটোসিস
0 likes | 7 viewsফ্লেক্সি (Flexi) এ আছে Ondansetron (অনডানসেট্রন)। ফ্লেক্সি (Flexi) এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মাত্রা ও সেবনবিধি, সতর্কতা, মিথষ্ক্রিয়া, গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার, মাত্রাধিক্যতাঃ
অনডানসেট্রন একটি সুনির্দিষ্ট ৫ এইচটি ৩ রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট। যদিও এর কার্যপ্রণালি এর সম্পূর্ণরূপে জ্ঞাত নয় তথাপি অনডানসেট্রন ডোপমিন রিসেপ্টর এন্টাগনিষ্ট নয়। ৫- এইচটি ৩ ধরণের সেরোটোনিন রিসেপ্টরগুলো বিকেন্দ্রীয়ভাবে ভেগাস ¯œায়ুর শেষাংশে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে এরিয়া পোষ্ট্রেমার কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোনে থাকে।অনডানসেট্রন এন্টিএমিটিক কার্যকারিতা কেন্দ্রীয়ভাবে, বিকেন্দ্রীয়ৈভাবে না উভয়ভাবে দেয় এটি নিশ্চিত নয়।
অফরান নির্দেশিত ক্যান্সার কেমােথেরাপি দ্বারা সৃস্ট বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধে এবং রেডিওথেরাপি দ্বারা সংগঠিত বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে অস্ত্রপচার পরিবর্তী বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে।
Prior to IV infusion, dilute in 50 ml dextrose 5% inj or normal saline.
সবচেয়ে বেশি সংগঠিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে মাথা ব্যথা, কোষ্ট কাঠিন্য এবং ডায়রিয়া। কেমােথেরাপি দ্বারা সংগঠিত বমি বমিভাব এবং বমিতে অনডানস্ট্রেন সেবনকৃত রােগীদের মধ্যে ১% ক্ষেত্রে র্যাশ দেখা যেতে পারে। দুর্লভ ক্ষেত্রে ঝাপসা দৃষ্টি, ডিপ্রেসনসহ অথবা বুকে ব্যথা, কার্ডিয়াক এরিথমিয়া, নিম্নরক্তচাপ এবং ব্রাডি কার্ডিয়া দেখা যায়।
Hypersensitivity reactions have been reported in patients who have exhibited hypersensitivity to other 5-HT3 receptor antagonists. Ondansetron is not a drug that stimulates gastric or intestinal peristalsis. It should not be used instead of nasogastric suction. The use of Ondansetron in patients following abdominal surgery or in patients with chemotherapy-induced nausea and vomiting may mask a progressive ileus and/or gastric distension.
In patients treated with potent inducers of CYP3A4 (i.e Phenytoin, Carbamazepine or Rifampicin), the oral clearance of Ondansetron was increased and Ondansetron blood concentrations were decreased. Data from small studies indicate that Ondansetron may reduce the analgesic effect of tramadol.
গর্ভাবস্থায় : প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি বি। ১০ এবং ৩০ মিলিগ্রাম/কেজি/দিন পর্যন্ত দৈনিক মৌখিক ডোজে প্রজনন অধ্যয়নগুলি সম্পন্ন করা হয়েছে এবং ওন্ডানসেট্রনের কারণে ভ্রূণের প্রতিবন্ধী প্রজনন ক্ষতির কোনও প্রমাণ প্রকাশ করেনি। গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে তবে পর্যাপ্ত এবং নিয়ন্ত্রিত কোনও অধ্যয়ন নেই। সুতরাং স্পষ্টভাবে প্রয়োজন হলে ড্রাগটি গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত।
স্তন্যদানকালে : অনডানসেট্রন মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় কিনা তা জানা যায়নি। যেহেতু অনেক ওষুধই মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় সেহেতু স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে অনডানসেট্রন ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
There is no specific antidote for Ondansetron overdose. In addition to the adverse events, hypotension (and faintness) occurred in a patient that took 48 mg of AVONA tablets. In all instances, the events resolved completely.
অনডানসট্রেন এর প্রতি অতি প্রতিক্রিয়াশীল রােগীদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত।
Pediatric use: Can be given in children 1 month of age and above.
Geriatric use: No dosage adjustment is necessary in the elderly.Dosage adjustment for patients with impaired hepatic function:
হালকা এবং আর্দ্রতা থেকে সুরক্ষিত একটি শীতল এবং শুকনো জায়গায় সঞ্চয় করুন। সাপোজিটরি - 25º এর নীচে স্টোর করুন।
0 likes | 17 viewsফ্লেক্সি এসআর (Flexi SR) এ আছে Aceclofenac (এসিক্লোফেনাক)। ফ্লেক্সি এসআর (Flexi SR) এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মাত্রা ও সেবনবিধি, সতর্কতা, মিথষ্ক্রিয়া, গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার, মাত্রাধিক্যতাঃ
এসিক্লোফেনাক একটি নন-স্টেরয়ডাল জাতীয় ঔষধ যার প্রদাহবিরোধী ও ব্যথানাশক কার্যকারিতা আছে। এটি সাইক্লোঅক্সিজিনেজ এনজাইমের একটি শক্তিশালী প্রতিবন্ধক যা প্রোস্ট্যাগ্ল্যান্ডিন তৈরীর সাথে জড়িত। মুখে সেবনের পর এটি দ্রুত ও সম্পূর্ণরুপে অপরিবর্তিত অবস্থায় পরিশোষিত হয়।
অস্টিওআরথ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস ও এনকাইলােজিং স্পনডাইলিটিসের ব্যথা ও প্রদাহ দূর করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এসিক্লোফেনাক একিউট ও ক্রনিক ব্যাথা ও প্রদাহ যেমন অস্টিওআর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অ্যানকাইলোসিং স্পনডিলাইটিস, দাঁতে ব্যাথা, পোস্ট ট্রমাটিক ব্যাথা, পিঠের নিচের দিকে ব্যাথা, গাইনোকোলজিক্যাল ব্যাথা ইত্যাদি নিরাময়ের জন্য নির্দেশিত।
প্রাপ্ত বয়স্ক: সর্বোচ্চ মাত্রা হল দৈনিক ২০০ মিগ্রা; যা ১০০ মি্গ্রা. এর ২ টি বিভক্ত মাত্রায় সেব্য। ১ টি ট্যাবলেট সকালে, অপরটি সন্ধ্যায়।
শিশু: শিশুদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাক ব্যবহারের কোনো ক্লিনিক্যাল তথ্য পাওয়া যায়নি।
বয়োবৃদ্ধ: বয়োবৃদ্ধ রোগীদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের ফার্মাকোকাইনেটিকস পরিবর্তন হয়না বিধায় এর মাত্রা ও মাত্রার হার পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।
বৃক্কের অসমকার্যকারিতায়: বৃক্কের মৃদু অসমকার্যকারিতার রোগীদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের মাত্রা পরিবর্তনের কোনো প্রমান নেই।
যকৃতের অসমকার্যকারিতায়: যকৃতের অসমকার্যকারিতার রোগীদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের মাত্রা কমানো উচিত। দৈনিক প্রারম্ভিক মাত্রা ১০০ মিগ্রা. সেবন করা উচিত।
এসআর ট্যাবলেট:দৈনিক ১ টি ২০০ মিগ্রা. ট্যাবলেট সেব্য।
বদ হজম, পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব ও ডায়রিয়া। কখনও কখনও মাথা ঘােরা দেখা দিতে পারে। চামড়ায় পুরাইটাস ও ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে। হেপাটিক এনজাইমের কিছু গােলযােগ দেখা দিতে পারে। খুবই কম ক্ষেত্রে রক্তে ক্রিয়াটিনিনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক আলসার আছে বা ধারণা করা হচ্ছে এমন সব রোগী বা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্লিডিং আছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে এবং যেসব রোগীর লিভার এবং হৃদযন্ত্রীয় বা বৃক্কীয় সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মাথাঘোরা অথবা আর্টিক্যারিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
উল্লেখযোগ্য কোন ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া দেখা যায়নি। তবে-
গর্ভাবস্থায়: গর্ভাবস্থায় এসিক্লোফেনাক ব্যবহারের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। একান্ত বাধ্য না হলে গর্ভাবস্থায় এসিক্লোফেনাক ব্যবহার করা উচিত নয়। সবচেয়ে কম কার্যকরী মাত্রা সেবন করা উচিত।
স্তন্যদানকালে: মাতৃদুগ্ধে এসিক্লোফেনাক নিঃসরণের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই স্তন্যদানকালে এসিক্লোফেনাকের ব্যাবহার এড়িয়ে চলা উচিত যদি না বাচ্চার ঝুঁকির চেয়ে মায়ের উপকার বেশি প্রতিয়মান হয়।
মানুষের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের মাত্রাধিক্যের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। মাত্রাধিক্যের পর নিম্নলিখিত চিকিৎসা পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে; যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্টোমাক ওয়াশের মাধ্যমে পরিশোষন প্রতিরোধ করা উচিত। জটিল ক্ষেত্রে সহযোগীমুলক ও সিম্পটোমেটিক চিকিৎসা দেয়া উচিত।
যাদের পেপটিক আলসার আছে কিংবা যাদের অন্ত্রে রক্তরণের লক্ষণ আছে তাদের ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করা যাবে। যাদের মাঝারী থেকে তীব্র রকমের কিডনী সমস্যা বিদ্যমান তাদের এটা ব্যবহার করা যাবে না। যারা যকৃ তের তীব্র সমস্যায় ভুগছেন তাদের এটা দেওয়া যাবে না। খুবই বাধ্য না হলে গর্ভাবস্থায় এটা দেওয়া যাবে। এসিক্লোফেনাকের প্রতি সংবেদনশীল রােগীদের ক্ষেত্রে এটা দেওয়া যাবে না। অ্যাসপিরিন কিংবা অন্য কোন নন-স্টেরয়ডাল এন্টি-ইনফ্লামেটরী ওষুধ দেওয়ার ফলে যাদের অ্যাজমা বেড়ে যায় কিংবা তীব্র রাইনাইটিস বা আর্টিকারিয়া দেখা যায় তাদের ক্ষেত্রে এটা দেওয়া যাবে না।
লিথিয়াম, ডিগক্সিন, ডাইইউরেটিক্স, এন্টি-কোয়াগুলান্ট এবং মিথােট্রেক্সেট।
ডাই-ইউরেটিকস সমুহ: অন্যান্য ব্যাথার ঔষধের মত এসিক্লোফেনাক, ডাই-ইউরেটিকস সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে পারে।
এন্টিকোয়াগুলেন্ট সমুহ: অন্যান্য ব্যাথার ঔষধের মত এসিক্লোফেনাক, এন্টিকোয়াগুলেন্ট সমূহের বৃদ্ধি করতে পারে।
কুইনোলন সমুহ: কুইনোলন এবং ব্যাথার ঔষধের ইন্টার্যাকশনের কারণে খিঁচুনী হতে পারে।অন্যান্য ব্যাথার ঔষধ ও স্টেরয়েড সমুহ: অ্যাসপিরিন, অন্যান্য ব্যাথার ঔষধ এবং স্টেরয়েডসমূহের সাথে একত্রে সেবন করলে পার্শ প্রতিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পেতে পারে।
হালকা এবং আর্দ্রতা থেকে সুরক্ষিত একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন।
0 likes | 12 viewsফ্লেক্সিডল (Flexidol) এ আছে Aceclofenac (এসিক্লোফেনাক)। ফ্লেক্সিডল (Flexidol) এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মাত্রা ও সেবনবিধি, সতর্কতা, মিথষ্ক্রিয়া, গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার, মাত্রাধিক্যতাঃ
এসিক্লোফেনাক একটি নন-স্টেরয়ডাল জাতীয় ঔষধ যার প্রদাহবিরোধী ও ব্যথানাশক কার্যকারিতা আছে। এটি সাইক্লোঅক্সিজিনেজ এনজাইমের একটি শক্তিশালী প্রতিবন্ধক যা প্রোস্ট্যাগ্ল্যান্ডিন তৈরীর সাথে জড়িত। মুখে সেবনের পর এটি দ্রুত ও সম্পূর্ণরুপে অপরিবর্তিত অবস্থায় পরিশোষিত হয়।
অস্টিওআরথ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস ও এনকাইলােজিং স্পনডাইলিটিসের ব্যথা ও প্রদাহ দূর করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এসিক্লোফেনাক একিউট ও ক্রনিক ব্যাথা ও প্রদাহ যেমন অস্টিওআর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অ্যানকাইলোসিং স্পনডিলাইটিস, দাঁতে ব্যাথা, পোস্ট ট্রমাটিক ব্যাথা, পিঠের নিচের দিকে ব্যাথা, গাইনোকোলজিক্যাল ব্যাথা ইত্যাদি নিরাময়ের জন্য নির্দেশিত।
প্রাপ্ত বয়স্ক: সর্বোচ্চ মাত্রা হল দৈনিক ২০০ মিগ্রা; যা ১০০ মি্গ্রা. এর ২ টি বিভক্ত মাত্রায় সেব্য। ১ টি ট্যাবলেট সকালে, অপরটি সন্ধ্যায়।
শিশু: শিশুদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাক ব্যবহারের কোনো ক্লিনিক্যাল তথ্য পাওয়া যায়নি।
বয়োবৃদ্ধ: বয়োবৃদ্ধ রোগীদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের ফার্মাকোকাইনেটিকস পরিবর্তন হয়না বিধায় এর মাত্রা ও মাত্রার হার পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।
বৃক্কের অসমকার্যকারিতায়: বৃক্কের মৃদু অসমকার্যকারিতার রোগীদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের মাত্রা পরিবর্তনের কোনো প্রমান নেই।
যকৃতের অসমকার্যকারিতায়: যকৃতের অসমকার্যকারিতার রোগীদের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের মাত্রা কমানো উচিত। দৈনিক প্রারম্ভিক মাত্রা ১০০ মিগ্রা. সেবন করা উচিত।
এসআর ট্যাবলেট:দৈনিক ১ টি ২০০ মিগ্রা. ট্যাবলেট সেব্য।
বদ হজম, পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব ও ডায়রিয়া। কখনও কখনও মাথা ঘােরা দেখা দিতে পারে। চামড়ায় পুরাইটাস ও ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে। হেপাটিক এনজাইমের কিছু গােলযােগ দেখা দিতে পারে। খুবই কম ক্ষেত্রে রক্তে ক্রিয়াটিনিনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক আলসার আছে বা ধারণা করা হচ্ছে এমন সব রোগী বা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্লিডিং আছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে এবং যেসব রোগীর লিভার এবং হৃদযন্ত্রীয় বা বৃক্কীয় সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মাথাঘোরা অথবা আর্টিক্যারিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
উল্লেখযোগ্য কোন ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া দেখা যায়নি। তবে-
গর্ভাবস্থায়: গর্ভাবস্থায় এসিক্লোফেনাক ব্যবহারের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। একান্ত বাধ্য না হলে গর্ভাবস্থায় এসিক্লোফেনাক ব্যবহার করা উচিত নয়। সবচেয়ে কম কার্যকরী মাত্রা সেবন করা উচিত।
স্তন্যদানকালে: মাতৃদুগ্ধে এসিক্লোফেনাক নিঃসরণের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই স্তন্যদানকালে এসিক্লোফেনাকের ব্যাবহার এড়িয়ে চলা উচিত যদি না বাচ্চার ঝুঁকির চেয়ে মায়ের উপকার বেশি প্রতিয়মান হয়।
মানুষের ক্ষেত্রে এসিক্লোফেনাকের মাত্রাধিক্যের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। মাত্রাধিক্যের পর নিম্নলিখিত চিকিৎসা পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে; যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্টোমাক ওয়াশের মাধ্যমে পরিশোষন প্রতিরোধ করা উচিত। জটিল ক্ষেত্রে সহযোগীমুলক ও সিম্পটোমেটিক চিকিৎসা দেয়া উচিত।
যাদের পেপটিক আলসার আছে কিংবা যাদের অন্ত্রে রক্তরণের লক্ষণ আছে তাদের ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করা যাবে। যাদের মাঝারী থেকে তীব্র রকমের কিডনী সমস্যা বিদ্যমান তাদের এটা ব্যবহার করা যাবে না। যারা যকৃ তের তীব্র সমস্যায় ভুগছেন তাদের এটা দেওয়া যাবে না। খুবই বাধ্য না হলে গর্ভাবস্থায় এটা দেওয়া যাবে। এসিক্লোফেনাকের প্রতি সংবেদনশীল রােগীদের ক্ষেত্রে এটা দেওয়া যাবে না। অ্যাসপিরিন কিংবা অন্য কোন নন-স্টেরয়ডাল এন্টি-ইনফ্লামেটরী ওষুধ দেওয়ার ফলে যাদের অ্যাজমা বেড়ে যায় কিংবা তীব্র রাইনাইটিস বা আর্টিকারিয়া দেখা যায় তাদের ক্ষেত্রে এটা দেওয়া যাবে না।
লিথিয়াম, ডিগক্সিন, ডাইইউরেটিক্স, এন্টি-কোয়াগুলান্ট এবং মিথােট্রেক্সেট।
ডাই-ইউরেটিকস সমুহ: অন্যান্য ব্যাথার ঔষধের মত এসিক্লোফেনাক, ডাই-ইউরেটিকস সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে পারে।
এন্টিকোয়াগুলেন্ট সমুহ: অন্যান্য ব্যাথার ঔষধের মত এসিক্লোফেনাক, এন্টিকোয়াগুলেন্ট সমূহের বৃদ্ধি করতে পারে।
কুইনোলন সমুহ: কুইনোলন এবং ব্যাথার ঔষধের ইন্টার্যাকশনের কারণে খিঁচুনী হতে পারে।অন্যান্য ব্যাথার ঔষধ ও স্টেরয়েড সমুহ: অ্যাসপিরিন, অন্যান্য ব্যাথার ঔষধ এবং স্টেরয়েডসমূহের সাথে একত্রে সেবন করলে পার্শ প্রতিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পেতে পারে।
হালকা এবং আর্দ্রতা থেকে সুরক্ষিত একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন।
0 likes | 15 views